নিয়মিত পরিষ্কার রাখা-
অতিরিক্ত পরিষ্কার রাখা বা একদমই পরিষ্কার না করা-দুটোই দাড়ির জন্য ক্ষতিকর৷ বেশি ধুলে দাড়ি তার স্বাভাবিক তেল হরিয়ে ফেলে৷ ফলে দাড়ি ক্রমশ শুকিয়ে যায়৷ তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ম্রিয়মাণ হয়ে পড়ে৷ অন্যদিকে যদি আপনি দাড়ি খুব কম ধুয়ে থাকেন, তাহলে অপরিষ্কার দাড়িতে ময়লা জমতে থাকে৷ ফলে এর থেকে পরবর্তীতে চুলকানি-সহ অন্যান্য ত্বক সমস্যা দেখা দেয়৷ তাই সারা দিনে এক বার দাড়ি ধোওয়াই ভাল৷
advertisement
আরও পড়ুন : ২০-তেই বুড়ি? চেহারায় অকালবার্ধক্যের ছাপ এড়াতে মেনে চলুন এই নিয়মগুলি
গরম জল নয়-
শীতে অনেকেই গরম জলে দাড়ি পরিষ্কার করেন৷ আমাদের প্রথমেই নিশ্চিত করতে হবে, যে জলে দাড়ি ধুচ্ছেন, সেট যেন বেশি গরম ন থাকে৷ নয়তো স্বাভাবিক তেল নষ্ট হয়ে দাড়ি শুষ্ক হয়ে পড়বে৷ তাই দাড়ি সব সময় স্বাভাবিক তাপমাত্রার জলে ধোবেন৷
সাবান নয়-
সাবানের ক্ষতিকর রাসায়নিক দাড়ির ক্ষতি করে৷ তাই বাজারে দাড়ি পরিষ্কার করার জন্য যে নির্দিষ্ট ‘বেয়ার্ড ওয়াশ’ থাকে, সেটাই ব্যবহার করুন৷
আরও পড়ুন : অনেক দিন বাঁচতে চান? সুদীর্ঘ আয়ু পেতে মেনে চলুন এই নিয়মগুলি
ক্লেঞ্জার-
বেয়ার্ড ক্লেঞ্জার কী করে ব্যবহার করবেন, তার নির্দিষ্ট বিধি আছে৷ সেটা মেনে চলুন৷ ক্লেঞ্জার দেওয়ার সময় দাড়ি বেশি ঘষবেন না৷ আঙুলের বৃত্তাকার মুভমেন্টে বাইরে থেকে ভিতরে-এভাবে দাড়িতে ক্লেঞ্জার দিন৷ এতে রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে৷ দাড়ি একইসঙ্গে মজবুত এবং উজ্জ্বল হবে৷
আরও পড়ুন : এই মাঘে আপনারও কি চার হাত এক হচ্ছে? জেনে নিন কী ভাবে বিয়ের দিন হয়ে উঠবেন নজরকাড়া সুন্দরী!
ময়শ্চারাইজার-
দাড়ি ধোওয়ার পর ময়শ্চারাইজার বা বেয়ার্ড অয়েল লাগান ঠিকভাবে৷ কারণ এ সময়ে পোরস খোলা থাকে৷ ফলে ময়শ্চারাইজার বা বেয়ার্ড অয়েল সহজেই ত্বকে প্রবেশ করে৷ ফলস্বরূপ দাড়ি নরম ও উজ্জ্বল থাকে৷ শীতের শুষ্কতাকেও এড়িয়ে যেতে পারে৷