পরচর্চা এবং নাটুকে স্বভাব
পরচর্চা এবং নাটুকে স্বভাব হল নকল বন্ধুদের (Fake Friends) প্রধান বৈশিষ্ট্য। এই ধরনের মানুষেরা এতটাই এটি উপভোগ করে। কাউকে জ্বালাতন করার ক্ষেত্রে পরচর্চা মূল বিষয় হয়ে উঠতে পারে। সন্তান যেন এই ধরনের বন্ধুদের সঙ্গে কোনও ব্যক্তিগত কথা না বলে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
পাশে না দাঁড়ানো
advertisement
যে কোনও পরিস্থিতিতে প্রকৃত বন্ধুরা পাশে দাঁড়ায়। কিন্তু একজন নকল বন্ধু অন্যের হেনস্তা উপভোগ করে অথবা মিথ্যের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলে না। এই ধরনের চরিত্র দিয়ে নকল বন্ধুকে চেনা যায়। তাই সন্তানকে এইসব বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে বারণ করতে হবে।
স্বার্থপর
নকল মানুষদের চরিত্রের এটি সবচেয়ে বেশি প্রচলিত এবং প্রধান বৈশিষ্ট্য। এরা খুবই স্বার্থপর হয় এবং নিজের প্রয়োজনেই যোগাযোগ করে। তাদের বন্ধুত্ব লাভে সীমাবদ্ধ থাকে এবং কখনওই তা সত্যিকারের বন্ধুত্ব নয়।
আরও পড়ুন : "জনগণের রায় মেনে নিন", পাঁচ রাজ্যের ফলাফল স্পষ্ট হতেই দলীয় কর্মীদের বার্তা রাহুলের...
মিথ্যের আশ্রয়
নকল বন্ধুরা নিজেদের নিরাপত্তাহীনতা আড়াল করতে মিথ্যের আশ্রয় নেয়। তারা গুরুত্বপূর্ণভাবে নিজেদের সম্পর্কে মিথ্যা বলতে পারে। এছাড়াও তারা নিজেদের এবং তাদের বন্ধুদের সম্পর্কেও মিথ্যা বলতে পারে। সেক্ষেত্রে মিথ্যা ধরে ফেললে সাবধানে হয়ে যেতে হবে।
ঈর্ষা
নকল বন্ধুরা প্রায়ই ঈর্ষান্বিত হয়। এই ধরনের মানুষেরা কখনওই কারও কৃতিত্ব দেখতে পারেন না, অন্যে সফল হলে ঈর্ষা করেন। তাই সন্তানকে এমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকতে বলতে হবে যারা তার সাফল্য উদযাপনের পরিবর্তে তা নিয়ে পরিহাস করে।