ব্ল্যাক টমেটো বা রেনবো টমেটোতে উল্লেখযোগ্য অ্যান্থো সায়ানিন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিপ্রোলিফেরেটিভ এবং হিপনোটিক প্রভাব রয়েছে। যা ক্যানসার প্রতিরোধক বলে জানান কৌস্তভ।এছাড়াও শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গতিশীলতার উপরও তাদের উপকারী প্রভাব রয়েছে।
আসলে বাগান বানানোর শখ ছোটবেলা থেকেই ছিল কৌস্তভের। কিন্তু শহর বেড়ে ওঠায় তাদের পুরনো বাগান আজ স্টেশন ফিডার রোডের বড় বাড়িতে পরিণত হয়ে উঠেছে। কিন্তু তার ইচ্ছে মরে যায়নি। তাই ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি ছেড়ে নিজের বাড়ির ছাদেই আস্ত একটা বাগান তৈরি করে ফেলেছেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন : বধূবেশে কিয়ারার হাত রাঙিয়ে তুলতে জয়লসমীরে হাজির এই সেলেব্রিটি মেহেন্দি শিল্পী
সেই বাগান জুড়ে রয়েছে ডালিয়া, গোলাপ এবং অসংখ্য ফুলের সম্ভার ।রয়েছে অনেক বেগুন গাছ, ক্যাপসিকাম গাছ-সহ বিভিন্ন ফলের গাছ। চার ধরনের টমাটো ফলিয়েছেন তিনি। ব্ল্যাক টমেটো, ইয়েলো টমেটো, চেরি টমেটো, জায়ান্ট টমেটো উল্লেখযোগ্য।
স্যালাড বা সবজি দুই ক্ষেত্রেই টমেটোর কদর অনেক। ভিটামিন আর স্বাদের দিক দিয়েও এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদিও টমেটো শীতকালীন সবজি, কিন্তু এখন প্রায়ই আগাম ফসল হিসেবে এর চাষ হামেশাই হয়ে থাকে। তাই চেষ্টা করলে আপনিও বাড়ির ছাদে টবের মধ্যেই লাগিয়ে ফেলতে পারেন এই টমেটো গাছ।
আরও পড়ুন : সোনার কেল্লার শহরে সূর্যগড়ে কার হাতে সাজছেন কনে কিয়ারা? জেনে নিন বিয়েবাড়ির খবর
কৌস্তভ জানান, ব্যস্ততম জীবনে তার পরিবারের লোকেরা ও তার পাশে আছে বলে এই বাগানটি তিনি গড়তে পেরেছেন। রোজ সকাল সাড়ে পাঁচটায় উঠে বাগানের পরিচর্যা এবং কাজ শেষে বিকেলে এসে বাগানের পরিচর্যা করে থাকেন তিনি। যত্ন নিলে সকলেই এই টমেটো ফলাতে পারবেন বলে বিশ্বাস কৌস্তভের।