মূলত শক্তি এবং কঠোর পরিশ্রমের এই খেলা। সেই দিক থেকে বডি বিল্ডিং বলতে কম বয়সি বা যুবকদের কথা মনে আসে। তবে জাতীয় স্তরে বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পর্বে এদিন দেখা গেল কম বয়সি থেকে ৬০ বছর বয়সের বেশি বয়সি খেলোয়াড়ও। আসলে বয়স বেড়েও যেন ওদের ছুঁতে পারেনি বার্ধক্য। শরীরচর্চা খেলাধুলার মধ্যে থাকা মানুষের কাছে বয়স যে শুধু মাত্র একটা সংখ্যা। তা আবারও দেখিয়ে দিলেন কালীপ্রসাদ, মানিকলালের মতো মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুন : একঘেয়ে চিকেন খেতে খেতে বিস্বাদ লাগছে? এই রেসিপিতেই বদলে যাবে মাংসের টেস্ট
বয়স বাড়লেও মনে রয়েছে তারুণ্যের ছোঁয়া। বডিবিল্ডারদের শরীর ধরে রাখতে প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম। এ প্রসঙ্গে বডিবিল্ডার কালীপ্রসাদ রায় জানান, একটা সময় ধ্যান জ্ঞান ছিল ফুটবল। তবে চোট পেয়ে ফুটবল থেকে সরে আসতে হয়। তারপর বডি বিল্ডিং শুরু হয়। সে প্রায় ৩৪ বছর আগের কথা। শুরুতে দু’বছর প্র্যাকটিস করার পর প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
বর্তমানে ৫৪ বছর বয়সে মাস্টার্স বিভাগে জাতীয় স্তরে অংশগ্রহণ করছি। আগামীতেও খেলে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। এই খেলা বা শরীর ধরে রাখতে প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন সেইসঙ্গে রুটিন মাফিক খাওয়া দাওয়া। একজন খেলোয়াড়ের যেমন খাওয়া প্রয়োজন সেইটুকু খাবার। এর বাইরে বা অনিয়মে খাবার একদমই চলে না।





