এক্ষেত্রে সেরা আই শ্যাডো (Eyeshadow Magic)। হালকা রঙের আই শ্যাডো একেবারে অন্য রকম করে দিতে পারে চোখটা। যে কোনও পোশাকের সঙ্গে মানিয়েও যায়। এখন বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আই শ্যাডোর পেন্সিলও পাওয়া যায়। তাড়াতাড়ি তৈরি হওয়ার সময়ে তেমন কিছু ব্যবহার করাই ভাল। তাতে ঝটপট মেকআপ করা যায়। বিয়ে বা অনুষ্ঠান বাড়ি যাওয়ার সময়ে সেই রঙ একটু চিকচিকে হোক।
advertisement
দিনের বেলায় চোখের সাজে আইশ্যাডো ব্লেন্ড করে খুব হালকা স্মোকি করে নেওয়া যায়। কিন্তু আইশ্যাডোর রঙ হতে হবে বাদামি বা ন্যুড। এতে চোখে প্রাকৃতিক লুক আসবে। ঝটপট সাজতে চাইলে পেনসিল আইশ্যাডো ব্যবহার করা যায়। চোখের তিন ধরনের বেজ ব্যবহার করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে ভারী, মাঝারি ও হালকা। মাস্কের সঙ্গে চোখের বেজ হতে হবে একেবারেই হালকা। বাদামি বা ঘিয়ে রঙের বেজই বেশি ব্যবহার হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন রূপবিশেষজ্ঞরা। এখানে ৩টি আই শ্যাডো প্যালেটের হদিশ দেওয়া হল, যেগুলো ইদানীং জনপ্রিয়তার শিখরে রয়েছে।
আরও পড়ুন :সূর্যরশ্মির সুগুণে জারিত জলেই উপশম! কী এই সূর্য জল চিকিৎসা?
ইনটেন্সলি পিগমেন্টেড: চোখের পাতায় প্যালেটের সব রঙ চাইলে সাজে বিপ্লব আনতেই হবে। শক্তিশালী পিগমেন্টেশন থাকার পাশাপাশি রঙের গুণমানও অত্যন্ত ভালো। দীর্ঘ সময়ের জন্য থাকে। সহজ কথায়, চোখকে মনের মতো সাজিয়ে তোলার জন্য হাতে একাধিক বিকল্প থাকবে।
আরও পড়ুন : দেখতে ভাল, কিন্তু ওজন না কমিয়ে মোটা করে তোলে এই সব ‘খলনায়ক পানীয়’
মরফি: চিকচিকে এবং ম্যাটের বিস্তৃত পরিসর রয়েছে মরফির আইশ্যাডো প্যালেটে। বিশেষ করে নতুনদের জন্য এর জুড়ি নেই। শিমার এবং ম্যাটগুলো মাখনের মতো। ফলে মরফির প্যালেট ব্যবহার হয়ে উপভোগ্য এবং মজাদার।
আরও পড়ুন : সাদা পোশাক সাদাই থাকবে, শুধু মনে রাখতে হবে কিছু নিয়ম
হুডা বিউটি: গরম পড়ে গিয়েছে। একটু বাইরে বেরোলেই ঘামে একশা অবস্থা। মেকআপ ভন্ডুল করতে এই সময়ের জুড়ি নেই। কিন্তু হুডা বিউটির শ্যাডো প্যালেটগুলো গরমে দারুণ কাজে দেয়। কারণ এর রঙগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয়, ঘামেও সহজে নষ্ট হয় না। এর প্রতিটা টোন স্পেশাল। এর রঙগুলো মিশিয়ে নিজস্ব ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তৈরি করা যায়।