আরও পড়ুন- বিনামূল্যে পাচ্ছেন জাদু কি ঝাপ্পি! বিদেশে জড়িয়ে ধরতেও লাগে বিপুল টাকা
পিরিয়ডসের সময় লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন। প্রসেসিং চিপসের মতো জাঙ্ক ফুড যাতে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে, সেসব খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
পরিশোধিত ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এর মধ্যে রয়েছে পাস্তা, পিৎজা ব্রেড, বিস্কুট ইত্যাদি। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং রক্তে শর্করার ভারসাম্যহীনতার মতো সমস্যা সৃষ্টি করে।
advertisement
অনেক মহিলাই পিরিয়ডের সময় (reduce period pains) মিষ্টি এবং চিনিযুক্ত খাবার খেতে পছন্দ করেন। তবে পিরিয়ডের সময় মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়।
চিনিযুক্ত নরম পানীয়ও এড়িয়ে চলুন। পিরিয়ডের সময় রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি হওয়ার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা হতে পারে। এর ফলে উদ্বেগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
আরও পড়ুন- বিশ্ব ডাল দিবসে রোজের খাবারে জুড়ুন এক বাটি ডাল! রইল ডালের স্বাস্থ্যগুণ
তৈলাক্ত খাবার যেমন পিৎজা এবং বার্গার খাবেন না। এই ধরনের খাবার খেলে খারাপ তেলের পরিমাণ বেড়ে যায় যার ফলে কোমরে এবং পেটে ব্যথা হয় (reduce period pains)।
দুধ এবং মাংসের মতো ক্যালসিয়াম এবং চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খেলে স্তনে ব্যথা, শরীরে ব্যথা এবং পেশীতে ব্যথা হতে পারে। প্রচুর কফি এবং চা খাবেন না। পরিবর্তে ব্ল্যাক টি বা ব্ল্যাক কফি খেতে পারেন।
গ্যাস ভরা নরম পানীয় থেকে দূরে থাকুন।
পিরিয়ডের সময় আচার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। নুডলস, ওয়াফেলস এবং ফ্রিজে রাখা খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
প্রচুর জলসমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন। পিরিয়ডের সময় আপনি বাদাম, আদা, পালং শাক, ডার্ক চকলেট, কলা, মৌরি, কমলা এবং তরমুজ খেতে পারেন। পিরিয়ডেসের পর তিন থেকে পাঁচ দিন এই জিনিসগুলো খেলে শরীর ভালো থাকে। খাবারগুলি পিরিয়ডসের সমস্যা এড়াতেও সাহায্য করে।