সদ্যোজাতর ক্ষেত্রে
# সুতির হালকা পোশাক পরাতে হবে
# বেশি ভারী পোষাক পরানো যাবে না
# নুন চিনি জল ও ফলের রস খাওয়াতে হবে
# সময়মতো স্নান করানো, প্রয়োজন মতো কিছু সময় অন্তর ঘাম মুছিয়ে দেওয়া দরকার
# যেখানে বাচ্চা থাকবে সেই ঘরে আলো হাওয়া যাতে ঢোকে, সেটা খেয়াল রাখতে হবে
advertisement
# প্রয়োজনমতো শীতাতপ যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে
# শিশুদের শরীরের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে, তাই এই অস্বাভাবিক গরমে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন
#খেয়াল রাখতে হবে দিনে পাঁচ থেকে ছ’বার শিশুর প্রস্রাব হচ্ছে কি না
আরও পড়ুন : 'বিয়ের' আগেই ঘনিষ্ঠ জনের সঙ্গে লন্ডনে ছুটি কাটাচ্ছেন পরিণীতি, তাঁর সঙ্গে কে আছেন
স্কুলপড়ুয়াদের জন্য
# হালকা সুতির জামা কাপড় পরাতে হবে বাচ্চাদের
# সিন্থেটিক পোষাক পরানো যাবে না, কারণ এই ধরনের পোশাকে হাওয়া খেলে না
# ঘাম জমলে অ্যালার্জি বা অন্যান্য চর্মরোগ হতে পারে
# খেলাধুলো করার জন্য ডি-হাইড্রেশনের সম্ভাবনা থাকে, তাই দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়ানো
# সময় করে নুন চিনি জল, পাতি লেবু, ফলের রস খাওয়াতে হবে
আরও পড়ুন : চৈত্র মাস শেষ হতে চলল, এ বছর গাজনের চড়কপুজো কবে, জানুন পুণ্যতিথির দিন ক্ষণ
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞর আরও পরামর্শ, প্রয়োজনে স্কুলের শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে রাখতে হবে৷ যাতে স্কুলের সময়টুকুতেও বাচ্চা যথেষ্ট জল পান করছে কিনা, সেদিকে নজর রাখা হয়৷ বেশি গরম পড়লে স্নানের পাশাপাশি বিকেলের দিকে গামছা বা টাওয়েল ভিজিয়ে বাচ্চার শরীর মুছিয়ে দেওয়া যায়৷ পাশাপাশি, যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলতে হবে৷ ছাতা ব্যবহার করতে হবে রোদে বার হলে৷ বাইরে থেকে এসে সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল বা আইসক্রিম খাওয়া একদমই চলবে না। তাতে ঠাণ্ডা-গরম লেগে জ্বর হতে পারে৷ অতিরিক্ত গরমে বাইরের খাবার বিশেষ করে জাংফুড বা ফাস্ট ফুড এড়িয়ে যেতে হবে। বাড়ির তৈরি হালকা খাবার খেতে হবে৷ ছোটদের মতো বড়দের ক্ষেত্রেও একই ভাবে হালকা পোশাক পরতে হবে৷ তাঁদেরও পর্যাপ্ত জল, ফলের রস খেতে হবে৷ গরমে সুস্থ থাকতে ফাস্টফুড এড়িয়ে যেতে হবে৷ রোদে বেরলে ছাতা, সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে৷