আরও পড়ুনঃ বড় খবর! বাড়ছে টিভি দেখার খরচ! ১ ফেব্রুয়ারি থেকে চ্যানেলের নতুন দাম! রইল নয়া প্রাইস চার্ট
প্রতিদিন ভোর ছটার থেকে শুরু হয় ফুচকা তৈরির প্রস্তুতি। প্রতিদিনের ফুচকা প্রতিদিন তৈরি করে নেওয়া হয়। সঙ্গে তৈরি করা হয় ঘুগনি-বাদাম ভাজা এবং ডাল ভাজা। ফুচকা এবং তার আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় ছয় ঘণ্টা মত। যদি স্কুল থাকে তাহলে একটার সময় বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন দেবু দে।
advertisement
মিশন গার্লসের সামনে, চাঁদমারী ডাঙ্গায় এবং কলেজ মোড়ে দেখতে পাবেন দে দম্পতির ফুচকা স্টল। প্রতিদিন প্রায় ৭০০ পিস ফুচকা বিক্রি করে থাকেন দে দম্পতি। প্রতিদিনের খরচ প্রায় হাজার টাকার কাছাকাছি। দেবু দে জানান, “প্রতিদিন ফুচকা বিক্রি করে পুষিয়ে যায়। আমাদের একটি সন্তান রয়েছে। তার পড়াশোনার খরচ এবং নিজেদের খরচ আমরা চালাতে পারছি এ ব্যবসা করে।”
আরও পড়ুনঃ যদি এক মাস ভাত বা রুটি খাওয়া বন্ধ করে দেন… কী হবে জানেন শরীরে! আদৌ কী লাভ হয়, না ক্ষতি?
বাড়িতেই আটা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ফুচকা। যে মেশিনে করে ফুচকা বেলা হচ্ছে সেই মেশিনটি আনা হয়েছে চেন্নাই থেকে। এটি এক ধরনের হাতে ব্যবহার করা পেশাই মেশিন। এই মেশিনের ব্যবহার করি প্রতিদিন প্রায় ৯০০ ফুচকা তৈরি করে থাকেন দেবু দে এবং টুম্পা দে এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করেন ঘুগনি বাদাম ভাজা। ভোর ছয়টা থেকে শুরু হয়ে যায় পরিশ্রম। পরিশ্রম করে নিজেদের ব্যবসা ধরে রেখেছেন প্রায় দশ বছরের বেশি।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী