আরও পড়ুনঃ আবাক কাণ্ড! বাংলার মাটিতে জাপানের ফল, চাহিদা মেটাতে হিমশিম বিক্রেতারা
বাঁকুড়ার এক যুবক খুলেছেন এই দোকানটি। এখানে পাওয়া যাচ্ছে ৭০ টাকায় পিৎজা এবং ৮০ টাকায় বার্গার। স্বাভাবিক ভাবেই ভিড় জমছে রকির দোকানে। আপনার অর্ডার করা পিৎজা এবং বার্গারে ঠিক কি কি দেওয়া হচ্ছে এবং কি ব্যাবহার করা হচ্ছে সেটা আপনি নিজের চোখেই দেখতে পাবেন। চোখের সামনেই পুরোটা তৈরি করেন তিনি।
advertisement
পিজ্জা এবং বার্গার দুই পেয়ে যাবেন আপনার সাধ্যের মধ্যে। স্বাদেও চমৎকার। বানানোর পদ্ধতিটিও বেশ দৃষ্টিনন্দন। পিৎজা বানানোর ক্ষেত্রে একটি পিৎজা ব্রেডের উপরে একের পর এক সরঞ্জাম পড়তে থাকে তারপর ঢুকে যায় চুল্লিতে। ইন্দ্রনীল ভার্মা জানান প্রায় প্রত্যেকদিনই তিনি এই দোকান থেকে পিৎজা নিয়ে যান। এবং এই দোকানের পিৎজা অথবা বার্গার খেয়ে কোনওদিন শারীরিক অসুবিধা হয়নি বলে তিনি জানিয়েছেন। চোখের সামনে তৈরি হচ্ছে পছন্দের খাবার, সেই কারণেই চোখ বুজে বিশ্বাস করা যায় বলে মনে করেন তিনি।
পিজ্জা বা বার্গার খেতে ভাললাগে অধিকাংশেরই। এই তো কয়েক বছর আগে প্রচলন ছিল না এই খাবারের। তবে দেখতে দেখতে পিৎজা-বার্গারের আন্তর্জাতিক কোম্পানি থেকে শুরু করে ঘরোয়া ভাবে পিজ্জা-বার্গার, সবই পাওয়া যায় পশ্চিমবঙ্গে। বাঁকুড়া শহরও সেই পথেই হাঁটছে। রকির “ইয়ো পিৎজা ” তারই একটি চলন্ত উদাহরণ।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী