দ্বাদশ শ্রেণিতে কমার্সের ছাত্র দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজে ব্যাচেলর্স ডিগ্রি পান৷ ইচ্ছে ছিল এমবিএ করার৷ কিন্তু খাবারের প্রতি অদম্য প্রেম তাঁকে টেনে আনে ফুড ভ্লগিংয়ের দিকে৷ সঙ্গে চলে কনটেন্ট তৈরির কাজ৷ অতিমারির সময় গৃহবন্দি থাকার পর্বও তাঁর কাজে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে দাবি পুলকিতের৷
আরও পড়ুন : রাতে ঘুমের আগে এই ছোট্ট যত্নই শোয়েব মালিকের তৃতীয় স্ত্রী নায়িকা সানার রূপরহস্য
advertisement
প্রথমে পোস্ট করতেন ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে৷ ২০২০-র মে মাসে শুরু করেন ইউটিউব চ্যানেল৷ সঙ্গে সঙ্গে সাফল্য পান৷ ১ বছরের মধ্যে ১ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার পেয়ে যান৷ অন্যদিকে এমবিএ করার পথ অতটা সুগম বা মসৃণ ছিল না৷ ২০১৯-এ ক্যাট দিয়ে সুযোগ পাননি পছন্দের কলেজে৷ তার পর ফিনান্সিয়াল সার্ভিসে চাকরিও করতে শুরু করেন৷ পাশাপাশি চলছিল ভ্লগিং-এর কাজও৷ দিল্লি এবং মুম্বইয়ে ছিল তাঁর কর্মস্থল৷
আরও পড়ুন : টেরই পেলেন না নতুন বর, বিয়ের আসরে কনের সিঁথিতে সিঁদুর প্রৌঢ় প্রেমিকের! তার পর…
সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি প্রথমে রেস্তরাঁ ও ক্যাফে নিয়ে পোস্ট করতেন৷ পরে রেসিপি পোস্ট করতে শুরু করেন৷ অতিমারির সময়ে চটজলদি জনপ্রিয় হয় তাঁর চ্যানেল৷ সে সময় সকলেরই বাড়িতে কমবেশি নানারকম রান্না করার প্রবণতা তৈরি হয়েছিল৷ দুরন্ত জনপ্রিয়তা দেখে ২০৩-এর মে মাসে চাকরি ছেড়ে দেন পুলকিত৷ পুরোদস্তুর ভ্লগিংয়ের পাশাপাশি চলতে থাকে ক্যাট-এর প্রস্তুতি৷ পরীক্ষায় অসাধারণ সাফল্য পেয়ে স্বপ্নপূরণের পথে পুলকিত৷ ভবিষ্যতে ফুড ইন্ডাস্ট্রিতেও কাজ করার ইচ্ছে আছে৷
২০২৩ সালে ২ লক্ষ ৮৮ হাজার পরীক্ষার্থী ক্যাট দেন৷ তাঁদের মধ্যে ১৪ জন (তাঁদের মধ্যে ১১ জনের ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি আছে) ১০০ পার্সেন্টাইল পেয়েছেন৷