ভিলওয়ারা শহরের আরবান প্রাইমারি হেলথ সেন্টারের সিনিয়র ডাক্তার সুশীল রাজ রাজোরিয়া বলছেন, “দীপাবলির সময়, হাসপাতালের বেশিরভাগ রোগী আসেন পুড়ে যাওয়ার সমস্যা নিয়ে। অনেকে আবার বাজি পোড়াতে গিয়ে আহত হলে প্রথমে হাসপাতালে না গিয়ে, বাড়িতে নানা নিজেরাই চিকিৎসা করেন। ফলে ওই জায়গা সংক্রামিত হয়ে যেতে পারে। যদি বাজি পোড়ানোর সময় যদি কারও হাত বা পা পুড়ে যায়, তাহলে প্রথমে পোড়া জায়গায় ঠাণ্ডা জল ঢেলে ক্ষতস্থানে হলুদ মাখতে হবে। যাতে ওই স্থানে কোনো ফোস্কা না থাকে।”
advertisement
আরও পড়ুন: ৫০-এ দেখাবে ৩০-এর মতো! শুধু এই কাজগুলি করলেই ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকবে
তিনি আরও বলেন, “তিনি আরও বলেন, “আতসবাজি ফাটানোর সময় দুর্ঘটনা এড়াতে এই বিষয়গুলি মাথায় রাখুন। এই সতর্কতা মূলক ব্যবস্থাগুলি নিন:
তুবড়ি বা ওই ধরনের বাজি পোড়ানোর সময় বাজিতে আগুন ধরিয়ে নিরাপদ দূরত্বে চলে যান। পাশপাশি সঙ্গে থাকা বন্ধু-বান্ধব বা অন্যদের অবিলম্বে নিরাপদ দূরত্বে সরে দাঁড়াতে বলুন।
যদি কোনও কারণে আতসবাজি কোনও জিনিসের উপর আগুন পড়ে যদি ধরে যায়, তাহলে অবিলম্বে আগুন নেভাতে দমকলে খবর দিন।
আরও পড়ুন: পাতে রাখুন এই ছোট সবজি, হু হু করে ঝরবে মেদ! সারবে আরও নানান রোগ
কেউ আহত হলে, অবিলম্বে জরুরি পরিষেবাগুলিতে কল করুন এবং হাসপাতালে নিয়ে যান।
আতস বাজি ফাটাতে গিয়ে যদি কোনও ব্যক্তি পুড়ে যায় বা তার জামাকাপড় পুড়ে যায়, তাহলে প্রথমেই সে তাঁকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দেন, কিন্তু এই পদ্ধতি ঠিক নয়, কারণ এতে শরীরে সংক্রমণ হতে পারে। তাই প্রত্যেকের প্রতি আমার পরামর্শ হল, পটকা পোড়াতে গিয়ে যদি হাত-পা পুড়ে যায়, তাহলে প্রথমে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হবে।”