আরও পড়ুনঃ সাবধান…! কোনও ভাবেই এঁরা মুখে তুলবেন না মিষ্টি আলু! শরীরে গেলেই মারাত্মক ক্ষতি!
জিটি রোডের উপর কোন্নগর ধারসার কাছে রয়েছে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি। ২০২০ সালে হেরিটেজ তকমা পাওয়ার পর থেকে কোন্নগর পৌরসভার উদ্যোগে ভ্রমণ কেন্দ্র হিসেবে তৈরি করা হয়েছে এই বাগানবাড়িটিকে। বাগান বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করলেই পাখিদের কলতান নদীর বয়ে যাওয়ার শব্দ ও সবুজ গাছ-গাছালি ভ্রমণ পিপাসু বাঙালির শান্তিনিকেতনের কথা মনে করিয়ে দেয়।
advertisement
এই বাগানবাড়ি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ভিটে। একই সঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শৈশব কেটেছে এই বাগান বাড়িতেই। কবিগুরুর বেশ কিছু রচনায় এই বাগানবাড়ির উল্লেখ রয়েছে। এখানে এসে যেমন মানুষের মন শান্ত হয়ে যায় তেমনি নস্টালজিক হয়ে পড়েন তারা। গরমকালে বাগান বাড়ি সকাল দশটা থেকে বিকেল ছটা পর্যন্ত খোলা থাকে। তবে শীতকালে সেই সময়টি হল সকাল ন’টা থেকে বিকেল পাঁচটা। সামান্য কিছু টাকা প্রবেশ মূল্য তারপরেই একেবারে যেন এক টুকরো শান্তি নিকেতন হুগলির কোন্নগরের অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি।
আরও পড়ুনঃ সাবধান…! কোনও ভাবেই এঁরা মুখে তুলবেন না মিষ্টি আলু! শরীরে গেলেই মারাত্মক ক্ষতি!
এ বিষয়ে বাগানবাড়ি কর্তৃপক্ষ তিনি জানান, বছরের অন্যান্য সময়তেও বাগানবাড়িতে মানুষের আনাগোনা লেগেই থাকে। তবে শীতকালে সেই সংখ্যাটা একটু বেশি হয়। এখন প্রতিদিন কম করে আড়াইশো থেকে ৩০০ মানুষ আসছেন এই বাগানবাড়ি দেখার জন্য। সপ্তাহ শেষের দিনে সেই সংখ্যাটা বেড়ে যায় ৫০০ থেকে ৬০০ এর কাছাকাছি। প্রকৃতির সবুজ পরিবেশকে বজায় রাখাই সেখানকার কর্মীদের মূল কর্তব্য। কোনভাবে যাতে প্রাকৃতিক সভা নষ্ট না হয় সেই দিকে নজর দিয়ে কাজ চলে সারা বছর।
রাহী হালদার





