আরও পড়ুন : ওমিক্রনে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে ফুসফুস? কী বলছেন চিকিৎসকরা?
ডক্টর লরেইন স্টেন্টিফোর্ডের কথায়, ‘‘আমরা আশা করি আমাদের কাজ সকলের নজর ঘোরাবে মেয়েদের মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার দিকে৷ শিক্ষাব্যবস্থা এবং পরিবেশের দিকে এই বিষয়ে আলোচনা বাড়িয়ে তুলতে অনুপ্রেরণা দেবে আমাদের কাজ৷’’
আরও পড়ুন : শীতেও জলশূন্য হয়ে পড়ে শরীর, এখনই সতর্ক হোন এই লক্ষণগুলিতে
advertisement
আরও পড়ুন : সহজলভ্য ঘরোয়া উপকরণের সুস্বাদু স্যুপই শীতে রোগা থাকার মূলমন্ত্র
‘এডুকেশনাল রিভিউ’ পত্রিকায় প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, স্কুল, পরিবার এবং পারিপার্শ্বিক থেকে আসা এই চাপ মেয়েদের উপর মানসিক উদ্বেগ সৃষ্টি করে৷ ভাল নম্বর পাওয়ার চাপ, একইসঙ্গে সক্রিয় ও জনপ্রিয় থাকার চাহিদা, পড়াশোনা এবং তার বাইরে সবকিছুতে সেরাটা উজাড় করে দেওয়ার চাহিদা সামলাতে গিয়ে মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে কিশোরীরা৷ গবেষণায় প্রকাশ, বাড়িতে বাবা মায়ের চাপ এবং স্কুলের প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতের অনাগত দিনগুলির প্রতি ভীতি তৈরি করে কিশোরীদের মনের মধ্যে৷