মেশিনে ও হাতে তৈরি চলছে এই কেক তৈরি। তবে শুধু মুর্শিদাবাদ জেলা নয়, পার্শ্ববর্তী নদিয়া জেলাতেও বিক্রি করা হয় এই কেক। যার চাহিদা থাকে তুঙ্গে। মুর্শিদাবাদ জেলার মিষ্টি পাশাপাশি কেক তৈরি রমরমা মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরে। তাই এখন বড় দিনের আগে চুড়ান্ত ব্যস্ততা এই কেক তৈরির জন্য। সমগ্র মুর্শিদাবাদ জেলা সহ নদিয়া ও কাটোয়া এলাকায় এই কেক যায়।
advertisement
এবছর বিশেষ আকর্ষণ কেক। সমগ্র জেলা বাসীর এবার আগ্রহ এই কেক নিতে। অর্ডার নিয়ে দিন রাত তৈরি করা হচ্ছে এই কেক। পাইকারি অর্ডার নিয়ে এই বছর অন্যান্য বছর থেকে বেশি ব্যাবসা হচ্ছে বলে দাবি ক্রেতাদের। তাই এখন চুড়ান্ত ব্যস্ততা কেকের কারিগরদের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ডিসেম্বর ঠান্ডা পরতেই কেক কেটে সেলিব্রশন করবেন ছোট থেকে বড় সকলেই ফলে এই কেকের চাহিদা এখন তুঙ্গে। ছোট থেকে বড় সমস্ত ধরনের কেক তৈরি চলছে জোর কদমে ।
এবছর কেকের রকমারি আছে বেশ। কেকের মধ্যে তৈরি করা হয়েছে পুতুল, আবার তৈরি করা হয়েছে সান্তাক্লজ। তবে জোর কদমে চলছে এখন নাওয়া খাওয়া ভুলে কেক তৈরির কাজ।
কেকের কারখানা মালিক জানান, তবে এবছর মার্কেটের চাহিদা বেশি। ব্যস্ততার সঙ্গে কাজ চলছে। আমাদের কারিগররা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করে চলেছেন। তবে ডিম ছাড়া কেক আছে। এ বছর নলেন গুড়ের কেক থেকে মোয়ার কেক আছে। প্রায় ১৫টি রকমের নানান কেক তৈরি করা হয়ে থাকে। আমাদের কেক নদীয়া জেলা সহ গোটা মুর্শিদাবাদ জেলার সমস্ত জায়গায় যায়। চাহিদাও বেশ ভাল।
Kaushik Adhikary