TRENDING:

Huge Profitable Business Idea: বাড়িতে ফাঁকা বসে আছেন তাহলে আজই শুরু করুন এই ব্যবসা, মাসে উপার্জন হবে বহু টাকা

Last Updated:

সূর্য রবিদাস বাবু জানান এই খোল বিক্রি করে মাস গেলে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন হয়ে থাকে এবং বছরে তিনি প্রায় ৪০০ থেকে ৪৫০ এর কাছাকাছি খোল তৈরি করেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বীরভূম: বাংলায় কীর্তনের অনেক রূপ। লীলা, পদাবলি, রাসলীলা-সহ নানা নামে কীর্তন পরিবেশন করেন বাংলার শিল্পীরা। তবে এই কীর্তন করার জন্য প্রয়োজন হয় খোলের। তবে কী এই খোল? খোল একটি দ্বিমুখী (দুই পাশ) পোড়ামাটির ড্রাম বা বাদ্যযন্ত্র, যা প্রধানত উত্তর ও পূর্ব ভারতে, বিশেষ করে অসাম, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা এবং মণিপুরে ভক্তিগীতি ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়।
advertisement

আর এই খোল বানিয়ে মাস গেলে ৩০ হাজার টাকারও বেশি উপার্জন করছেন বীরভূমের মুরারই-এর ভাদিশ্বরের বাসিন্দা সূর্য রবিদাস। বীরভূমের মুরারই-এর ভাদিশ্বরের তৈরি শ্রীখোল করতাল কীর্তনে মেতেছে গুজরাট। সূর্য রবিদাস বাবু জানান এই খোল বিক্রি করে মাস গেলে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন হয়ে থাকে এবং বছরে তিনি প্রায় ৪০০ থেকে ৪৫০ এর কাছাকাছি খোল তৈরি করেন।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”

গ্রাম বাংলায় কীর্তনের জন্য অত্যাধিক প্রয়োজনীয় একটি জিনিস হল শ্রীখোল। আর সেই খোল বানাচ্ছেন বছর ৪৫ এর সূর্য রবিদাস। আজ থেকে কয়েক বছর পিছিয়ে গেলে তিনি কিন্তু এই খোল তৈরির ব্যবসা করতেন না। গ্রামবাংলায় আর পাঁচ জনের মত তিনি চাষবাস করতেন। তবে ২০ বছর আগে শ্বশুরের কাছ থেকে কাজের ফাঁকে খোল তৈরির কাজ শেখেন। বীরভূমের ভাদিশ্বর বাসস্ট্যান্ডের কাছে ছোট্ট একটি দোকান খুলে সেখানেই তিনি বর্তমানে খোল তৈরির ব্যবসা শুরু করেছেন। তবে কীভাবে তৈরি হয় এই খোল!

advertisement

View More

আরও পড়ুনDigha Tourism: জগন্নাথ মন্দিরের ‘এই’ ফোন নম্বর রেখে দিন, খুব সহজ হবে দিঘা পর্যটন,মন্দিরে পাবেন বিশেষ সুবিধা

এই বিষয়ে সূর্য রবিদাস জানান খোল সাধারণত মাটির তৈরি এবং তা আগুনে পুড়িয়ে শক্ত করা হয়। বর্তমানে কাঠের তৈরি খোলও পাওয়া যায়। খোলের দুই মুখে চামড়ার ছাউনি থাকে, যা সাধারণত গরু বা ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি হয়। এর পাশাপাশি খোল তৈরির সুতো আর কাঠামো তিনি নিয়ে আসেন কৃষ্ণনগর থেকে। সূর্যবাবু জানান বিশেষ উপায়ে খোলে চামড়া লাগিয়ে টান দেওয়া হয়। শেষে খোলের ডানদিকে মাটির গুঁড়ো দিয়ে ও বাঁদিকে ঝামা পাথরের কালো গাব দেওয়া হয়। এরপরে নিজেই বাজিয়ে দেখে নেন তাল ঠিকঠাক আছে কিনা। এমন ভাবেই তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে খোল বানিয়ে আসছেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্লাস্টিকের টব হাউইয়ের মতো উঠলেও, ফের বাজার ধরছে মাটির টব, হচ্ছে টাকা কামাই
আরও দেখুন

সৌভিক রায়

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Huge Profitable Business Idea: বাড়িতে ফাঁকা বসে আছেন তাহলে আজই শুরু করুন এই ব্যবসা, মাসে উপার্জন হবে বহু টাকা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল