TRENDING:

Santiniketan: শান্তিনিকেতন যাচ্ছেন পৌষমেলায়? পর্যটকদের বিরাট স্বস্তি, খুলল সরকারি অতিথি নিবাস, একেবারে কম খরচে লাক্সারি থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা

Last Updated:

Santiniketan: বোলপুর শান্তিনিকেতনে আগত পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলও 'বাউল বিতান' সরকারি অতিথি নিবাস। ইতিমধ্যেই পর্যটকেরা অনলাইনের মাধ্যমে বুকিং শুরু করে দিয়েছেন পৌষমেলা বড়দিন এবং নতুন বছরের জন্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বীরভূম, সৌভিক রায়: আর কিছুদিন পরেই বোলপুর শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা শুরু। আর তার আগেই বোলপুর শান্তিনিকেতনে আগত পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলও ‘বাউল বিতান’ সরকারি অতিথি নিবাস। ইতিমধ্যেই পর্যটকেরা অনলাইনের মাধ্যমে বুকিং শুরু করে দিয়েছেন পৌষমেলা বড়দিন এবং নতুন বছরের জন্য। তবে তার মধ্যেই পৌষমেলার সময়ের সমস্ত ঘর বুক হয়ে গিয়েছে বলে জানান অতিথি নিবাসের কর্তৃপক্ষ।
বাউল বিতান
বাউল বিতান
advertisement

এই বিষয়ে সমস্ত ব্যবস্থা নিজে দাঁড়িয়ে থেকে খতিয়ে দেখতে আসেন বোলপুর মহকুমাশাসক অনিমেষকান্তি মান্না-সহ প্রশাসনের অন্যান্য আধকারিকেরা। প্রসঙ্গত, বীরভূম জেলা সফরে এসে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বোলপুরের সিয়ান-মুলুক গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত সিয়ান এলাকায় আনুমানিক প্রায় ১২ একর জমির উপরে ‘বাউল বিতানের’ শিলান্যাস করেন।

আরও পড়ুনঃ হাওড়া, শিয়ালদহ, মুম্বই নয়…! ২০০ গেট, ৩৬ প্ল্যাটফর্ম দিয়ে রোজ ৩০৮০০০০ মানুষের যাতায়াত, বিশ্বের ব্যস্ততম ‘এই’ স্টেশনের নাম বলুন তো?

advertisement

বাউল বিতানের মধ্যে ২০ কটেজ, ১২ ঘর, সভাকক্ষ, মূল ভবনের বাইরে মুক্তমঞ্চ তৈরির কাজ শুরু হয়। প্রশাসনিক আধিকারিকদের সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বিতান তৈরির জন্য প্রায় কয়েক কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। পুরো কাজের দায়িত্বে ছিল বীরভূম জেলা পরিষদ। তবে তার মাঝে বেশ কিছু সমস্যার কারণে কাজের গতি কমে আসে বলে সূত্রের খবর। কবে কাজ শেষ হবে সেটা নিয়েও ধোঁয়াশা তৈরি হয়। যদিও পরবর্তীতে আবার কাজ শুরু হয়।

advertisement

আরও পড়ুনঃ ১০০, ২০০, ৫০০ টাকার পেট্রোল, ডিজেল ভরিয়ে ঠকছেন? পরিবর্তে ১১০, ২৩৫, ৫৯০, ৯৭৭ টাকার ভরালে অনেক লাভ? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বক্সা জঙ্গলের মহাকাল সাফারির সময় পরিবর্তন! গাইড থেকে পর্যটক, সকলেই চিন্তিত
আরও দেখুন

প্রশাসনিক সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রথমে দফায় কটেজ ও ঘর মিলিয়ে মোট ১৫টি প্রস্তুত হয়। এরপরেই ২০২৪ সালের শেষের দিকে বাকি কাজ শেষ হয়। চলতি বছর এপ্রিল মাসে বাউল বিতান চালানোর জন্য পর্যটন দফতরকে হস্তান্তর করে বীরভূম জেলা পরিষদ। ইতিমধ্যেই দূর-দূরান্ত থেকে আগত পর্যটক থাকতে শুরু করেন। শুরু হয়েছে অনলাইন মাধ্যমে বুকিংও। বোলপুর মহকুমাশাসক বলেন, “যে উদ্দেশ্যে নিয়ে বাউল বিতান তৈরি করা হয়েছিল, তা আজ সফল হচ্ছে। বহু পর্যটক এতে উপকৃত হচ্ছেন।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Santiniketan: শান্তিনিকেতন যাচ্ছেন পৌষমেলায়? পর্যটকদের বিরাট স্বস্তি, খুলল সরকারি অতিথি নিবাস, একেবারে কম খরচে লাক্সারি থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল