TRENDING:

Ayurveda Medicine: এই ওষুধ ক্যানসারের প্রতিষেধক- বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসাও হয়, জেনে নিন ব্যবহার!

Last Updated:

Ayurveda Medicine: আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. সৌরভ সিং রাজপুত সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হচ্ছে এই হীরক ভস্ম।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় নানা রকম প্রাকৃতিক সামগ্রীর উপর ভরসা করা হয়। হীরক ভস্ম বা বজ্র ভস্ম তেমন দু’টি উপাদান। এটি একটি শক্তিশালী আয়ুর্বেদিক ওষুধ যা, চিকিৎসকরা দুরারোগ্য রোগের জন্য প্রয়োগ করেন। এই বিশেষ উপাদান ক্যানসারের মত ভয়ানক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
এক ওষুধেই বাজিমাত
এক ওষুধেই বাজিমাত
advertisement

যেহেতু এই ভস্ম বিরল ও শক্তিশালী তাই চিকিৎসকরা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এটি ব্যবহার করার পরামর্শ দেন।

আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. সৌরভ সিং রাজপুত সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হচ্ছে এই হীরক ভস্ম। একে বজ্র ভস্মও বলা হয়। রসশাস্ত্রে বর্ণিত একটি চমৎকার আয়ুর্বেদিক ওষুধ এটি। স্বর্ণ ভস্মের সঙ্গে একত্রে ব্যবহার করা হলে ক্যানসার এবং পক্ষাঘাতের মতো স্নায়ুতন্ত্রজনিত রোগও ভাল হয়ে যেতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন: সুগার-হাই প্রেশার, এমনকী ক্যানসার-বেশিরভাগ বাড়িতে থাকা এই গাছের এক পাতাতেই সব সমাধান

তবে সৌরভ জানান, কোনও রোগের ক্ষেত্রেই নিজে নিজে চিকিৎসা করা উচিত নয়। কোনও ভাবেই এই ভস্ম নিজে সংগ্রহ করে প্রয়োগ করা যাবে না। অবশ্যই কোনও ভাল আয়ুর্বেদ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

হীরাক ভাস্ম পাঁচ মিলিগ্রামের বেশি পরিমাণে গ্রহণ করা উচিত নয়। এই ভস্ম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

advertisement

হীরক ভস্ম কী—

হীরক ভস্ম হল একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ যা খাঁটি হিরের ছাই থেকে পাওয়া যায়। হিরে হল সবচেয়ে মূল্যবান রত্নগুলির মধ্যে একটি। আদতে হিরে কার্বন উপাদানের কঠিন রূপ। পৃথিবীর পৃষ্ঠের গভীরে অত্যন্ত উচ্চ তাপ ও চাপের ফলে কার্বন পরমাণুগুলি একত্রিত হয়ে যায়। তার ফলে হিরার মতো সুন্দর এবং বিরল স্ফটিকের জন্ম হয়।

advertisement

আরও পড়ুন: বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে কত টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এল? চমকে দেওয়া অঙ্ক জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

হীরক ভস্মের উপকারিতা—

আয়ুর্বেদিক সূত্র অনুসারে এই বিশেষ উপাদানটি ত্রিদোষ নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে। বাত, পিত্ত এবং কফ—এই তিনটি উপাদান সব মানুষের শরীরে থাকে। এর ভারসাম্য নষ্ট হলেই অসুস্থতা বাড়ে। হীরক ভস্ম সেই ভারসাম্যহীনতা সংশোধন করতে পারে।

advertisement

শক্তিশালী কার্ডিওপ্রোটেক্টিভ, অ্যাফ্রোডিসিয়াক, ইমিউনোমোডুলেটরি, অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক, অ্যাডাপটোজেনিক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদানে সমৃদ্ধ এই হীরক ভস্ম। এটি শরীরে ভিতরের ফোঁড়া, ক্যানসার, টিউমার, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, বন্ধ্যাত্ব, ফিশচুলা, মূত্রাশয়ের সমস্যার চিকিৎসা করতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া, যক্ষ্মা, রক্তাল্পতা, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস-সহ অন্য প্রদাহজনক অবস্থাতেও এটি কার্যকর।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

এটি শক্তিশালী ইমিউনোমোডুলেটরি উপাদান। ফলে মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এটি কার্যকরী।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Ayurveda Medicine: এই ওষুধ ক্যানসারের প্রতিষেধক- বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসাও হয়, জেনে নিন ব্যবহার!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল