আরও পড়ুন- প্রাণ ভরে আলু খান, ওজনও কমান! শুধু মাথায় রাখতে হবে এই কয়েকটি টিপস
অ্যাপেন্ডিসাইটিস (Appendicitis) বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ১০ থেকে ৩০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে ঘটে। জন হপকিন্সের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী প্রতি ১,০০০ জনের মধ্যে ১ জনই এই সমস্যায় ভোগেন। শুধু তাই নয়, অ্যাপেন্ডিসাইটিসের পারিবারিক ইতিহাস থাকলে রোগের সম্ভাবনার ঝুঁকি বাড়ে। সিস্টিক ফাইব্রোসিস আক্রান্ত শিশুরও অ্যাপেন্ডিসাইটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি বলেই মনে করেন চিকিৎসকরা।
advertisement
তবে ঘাবড়াবেন না। অ্যাপেন্ডিসাইটিসের (Appendicitis) লক্ষণ সম্পর্কে সতর্ক থাকুন এবং শরীরে কোনও ধরনের উপসর্গ অনুভব করার সঙ্গে সঙ্গেই চিকিৎসকদের সহায়তা নিন। যত আগে চিকিত্সা করা হবে, তত ভালো হবে ফলাফল। অ্যাপেনডিসাইটিসের কিছু লক্ষণ রয়েছে যা একেবারেই উপেক্ষা করবেন না:
আরও পড়ুন- সন্ধ্যায় চায়ের সঙ্গে চাই মুখরোচক 'টা'? রইল স্বাদে ও স্বাস্থ্যে অনন্য ৭ টি রেসিপি
নাভির চারপাশে বা উপরের পেটের ব্যথা
ক্রমাগত বাড়তে থাকা ব্যথা এবং ব্যথা বাড়তে বাড়তে ডানদিকের তলপেট স্থানান্তরিত হয়
জোরে শ্বাস নিলে, কাশি বা হাঁচি হলে বাড়তে পারে ব্যথা
শরীরে শক্তির অভাব এবং ক্ষিদে কমে যাওয়া
গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, বা ডায়রিয়ার সমস্যা
বমি বমি ভাব বাড়তে পারে
পেট ফুলে যেতে পারে
৯৯-১০২ ডিগ্রি অবধি জ্বর হতে পারে
মলত্যাগের পরিমাণ বৃদ্ধি
কীভাবে নির্ণয় করা হয় এই রোগ?
রক্ত পরীক্ষা
প্রস্রাব পরীক্ষা
পেটের আল্ট্রাসাউন্ড
সিটি স্ক্যান
এমআরআই