তিনি যোগ করেছেন যে, ‘ছাত্র সম্প্রদায় আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনের আগে, তৃণমূল কংগ্রেস চেয়ারপার্সন এবং দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্য শুনতে আগ্রহী। “শিক্ষার্থীরা আমাদের নেতাদের বক্তব্য শুনতে এবং INDIA-র জয়লাভের জন্য তাঁদের নির্ধারিত নির্দেশ অনুসরণ করার জন্য মুখিয়ে আছে।’ পুরুলিয়া তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কীর্তি আচার্য বলেছেন যে ২৮ আগস্টের সভাটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাত্ররা সর্বদা গণতন্ত্র গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। “২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে, সাধারণ মানুষের জন্য INDIA জোট তৈরি হয়েছে। এই জোটের হাতকে শক্তিশালী করতে ছাত্রসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে’, জানিয়েছেন তিনি।
advertisement
ছাত্র সম্প্রদায়ের উন্নয়ন এবং অগ্রগতির জন্য, ছাত্র সংগঠনের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য বলেন যে, তৃণমূল ছাত্র পরিষদ রাজ্য সরকার কর্তৃক প্রণীত অ্যান্টি-র্যাগিং ব্যবস্থার উপর অধিক গুরুত্ব নিয়ে প্রচার চালাবে। ‘আমরা র্যাগিং-বিরোধী প্রচারের কথা বলব, যা জনগণকে তাদের জাতি, ধর্ম, এবং রাজনৈতিক প্রবণতার বাইরে গিয়ে, নিজেদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার জন্য আহ্বান জানাবে। শুধু যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আমরা এই ইস্যুতে রাজ্য জুড়ে ব্যাপক প্রচার করেছি। আমি ক্যাম্পাস থেকে র্যাগিং নির্মূল করার স্বার্থে, এই সংকল্পে আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলিকে অনুরোধ করছি’।
আরও পড়ুন-শাহরুখের ‘মন্নত’ ঘিরে ফেলেছে পুলিশ, গেটের সামনে বিক্ষোভ অশান্তি, কোন বিপাকে কিং খান?
আরও পড়ুন-হাওয়ায় উড়ে গেল মিনি ড্রেস! ফের ট্রোলড শ্রাবন্তী, শেষমেশ যা করলেন, ভিডিও ভাইরাল
তিনি জানিয়েছেন এটি ২৮ অগাস্টের অঙ্গীকারগুলির মধ্যেও একটি থাকবে, ‘আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, কোনও বাবা-মাকে যেন আর তাঁদের সন্তানকে না হারাতে হয়।’ তৃণমূল কংগ্রেসের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সভাপতি রাজন্যা হালদার জানিয়েছেন, ‘আমাদের এবারের উদ্দেশ্য মানুষকে একত্রিত করা এবং র্যাগিং-মুক্ত ভারত নিশ্চিত করা। আমাদের লক্ষ্য অখণ্ড INDIA হিসেবে লড়াই করা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি হেল্পলাইন নম্বর ঘোষণা করেছেন যা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি থেকে র্যাগিং দূর করতে আমাদের সাহায্য করবে।’