তিনি জানাচ্ছেন ব্লাড ক্যানসারের উন্নত চিকিৎসা রয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ও পদ্ধতি বাজারে এসেছে। ব্লাড ক্যানসার মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হল ক্রনিক বা দীর্ঘস্থায়ী ক্যান্সার, আর অন্যটি হল অ্যাকিউট বা তীব্র ক্যান্সার। অ্যাকিউট ক্যানসার আবার দুই ধরনের হয়ে থাকে মাইলয়েড লিউকেমিয়া (এএলএল) ও লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া (এএমএল)। ক্রনিক ক্যান্সার ও দুই ধরনের হয়, মাইলয়েড লিউকেমিয়া (সিএমএল) ও লিম্ফোসাইটিক লিউকেমিয়া (সিএলএল)।
advertisement
তিনি আরও জানান, অ্যাকিউট এএলএল ক্যানসার শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে সঠিক চিকিৎসা হলে ১০০ জন রোগীর মধ্যে ৯০ জন রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। অ্যাকিউট এএমএল ক্যানসারে একটু কঠিন পদ্ধতিতে চিকিৎসা হয়। এক্ষেত্রে ১০০ জন রোগীর ক্ষেত্রে ৬০ জন সুস্থ হয়ে যায়। ক্রনিক সিএমএল ক্যানসারের ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় ধরে ট্যাবলেট ওষুধ খাওয়ার মাধ্যম সুস্থ হওয়া যায় খুব সহজেই। ক্রনিক সিএলএল ক্যানসার বেশিরভাগ বয়স্কদের ক্ষেত্রে দেখতে পাওয়া যায়। এটার চিকিৎসার ক্ষেত্রে মাইল্ড কেমো থেরাপি এবং ট্যাবলেট ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে হয়। এক্ষেত্রে ১০০ জন রোগীর মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ জন রোগী সুস্থ হয়ে যান খুব সহজেই
ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ:
হাতে পায়ে ব্যথা
পেট ফোলা ও পেটের ব্যথা
বুকের ব্যথা
নাক মুখ দিয়ে রক্ত
কী খাবেন এবং কী খাবেন না:
ব্লাড ক্যানসারের ক্ষেত্রে গরম জল বা পরিশুদ্ধ জল খেতে হবে। ছাল ছড়ানো যায় এমন ফল খেতে হবে যেমন কমলা লেবু মুসম্বি। তবে এই সমস্ত রোগীদের আম কিংবা কিউই ফল খেতে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। এতে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
Sarthak Pandit