কারণ হিসেবে তাঁর পোস্টে শুভেন্দু উল্লেখ করেছেন,'যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি পাননি অথচ টাকার বিনিময়ে অযোগ্যদের চাকরি হয়েছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী-সহ শিক্ষা দফতরের একাধিক আধিকারিক বর্তমানে জেলে রয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজ্যপালের হাতেখড়ির অনুষ্ঠান কার্যত রাজনৈতিক স্বার্থে করা হচ্ছে'।
বৃহস্পতিবার বেলা তিনটেয় শুভেন্দু অধিকারী ট্যুইটেও দাবি করেন,' সাধারণ মানুষের করের টাকায় হাতেখড়ি অনুষ্ঠানের আয়োজন রাজভবনের গরিমা নষ্ট করল। মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে শুভেন্দুর কথায়,'শিক্ষার প্রথম ধাপ হাতেখড়ি।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘যেখানে কাজ করি, সেখানকার ভাষা শেখা দরকার’ রাজ্যপালের হাতেখড়িতে বাংলার সওয়াল মমতার
আর এই সময় যখন শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারের, তখন সরকারিভাবে ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার চেষ্টায় মরিয়া সরকারপক্ষ'। ট্যুইটের একেবারে শেষ লাইনে রাজভবনে হাতেখড়ি অনুষ্ঠানকে 'শিক্ষা দফতরের হাতে হাতকড়ি' বলেও কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী