অন্যদিকে এই মামলার তদন্তে নেমে এজেন্ট আব্দুল খালেকের হাতে লেখা নথি বাজেয়াপ্ত করেছিল সিবিআই। আদালতে আব্দুল খালেকের হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরীক্ষা করে দেখা হবে দুটি লেখা একই ব্যক্তির কি না। যা তদন্তের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বলেই মত তদন্তকারীদের।
আরও পড়ুন: সরানো হল তনুজাকে, বিজেপি মহিলা মোর্চার নতুন সভাপতি ফাল্গুনী পাত্র! কেন এমন সিদ্ধান্ত?
advertisement
অন্যদিকে আদালতে বার বার সিবিআইকে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কারও গোপন জবান বন্দি করা হয়েছে কিনা? সূত্রের খবর, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রথম কারও গোপন জবান বন্দি গৃহীত হল আদালতে। সিবিআই সূত্রে খবর, নাইসা-র এক আধিকারিকের গোপন জবান বন্দি নেওয়া হয়েছে আদালতে। আগামী দিনে আরও বেশ কয়েকজনের গোপন জবান বন্দি করাবে সিবিআই। এসএসসি-র পাশাপাশি প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে তৎপরতা দেখা গিয়েছে সিবিআইয়ের অন্দরে। বিভিন্ন জেলার প্রাথমিক কাউন্সিলের সদস্যদের ডেকে পাঠিয়ে ২০১৪ সালের টেটের ভিত্তিতে কোন জেলায় কত নিয়োগ হয়েছে তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই। নেওয়া হচ্ছে তালিকাও। খুব শীঘ্রই কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল ও নীলাদ্রি ঘোষের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিতে চলেছে সিবিআই।
আরও পড়ুন: পার্থর আপ্ত সহায়কের বাড়িতে সিবিআই হানা! ফের মিলবে তাক লাগানো কিছু? তুমুল শোরগোল
তার আগে কুন্তল ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল এমন বেশ কয়েকজনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে নথিও। তবে এই মামলাতে এখনও কেন কোনও পাবলিক সার্ভেন্টের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হলো না, জানতে চেয়েছে আদালতও। সিবিআই সূত্রে খবর, বেশ কয়েক জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তথ্যপ্রমাণ যোগার করা হচ্ছে। নেওয়া হবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।