এছাড়া তাঁর ব্রেন টিউমার ছিল। সোমবার ভোরে পাঁচতলার জানালা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। সূত্রের খবর, মানসিক অবসাদে তিনি ভুগছিলেন। এদিন যখন তিনি পাঁচ তলা থেকে ঝাঁপ মারেন, নীচে এসি-র মধ্যে আটকে যান। এরপরই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে দমকলে খবর দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: রাজ্যপালের এক পদক্ষেপ, পাল্টা বনধ 'পালনের' পরামর্শ ফিরহাদের!
advertisement
দমকলের আধিকারিকরা এসে এসির উপর থেকে তাঁকে উদ্ধার করে। পরে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ইতিমধ্যে হাসপাতালের নজরদারি নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পরিবারের লোককে খবর দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাশিয়াকে আর্থিক সাহায্যের জন্য ট্যুইট জেপি নাড্ডার! শোরগোল পড়তেই সামনে এল সত্য
বছর দুয়েক আগেও আরজিকর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন জুনিয়র মহিলা চিকিৎসক। ওই চিকিৎসকের নাম ছিল পৌলমী সাহা। আরজিকর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ৬ তলা থেকে ঝাঁপ দেন তিনি। তাঁর ফিভার ক্লিনিকে ডিউটি ছিল বলে জানা যায়। ডিউটি যাওয়ার আগে তিনি ঝাঁপ দেন। ঘটনাস্থলেই ওই মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছিল। কিছু দিন ধরে ওই ডাক্তার মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত ছিলেন।