TRENDING:

Shalimar Railway Station: বরাদ্দের পরিমাণ কমল শালিমার স্টেশনে, কী ভাবে এগোবে কাজ, বাড়ছে চিন্তা

Last Updated:

Shalimar Railway Station: শালিমার স্টেশন রেল ইয়ার্ড হিসাবেই পরিচিত ছিল। ২০২০ সালের জুনের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হিসাবে আত্মপ্রকাশ করার কথা ছিল শালিমারের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা:  হাওড়া স্টেশনের ওপর চাপ কমাতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল আধুনিকীকরণ করা হবে শালিমার ও সাঁতরাগাছি স্টেশন৷ এবার বাজেটে বাংলার একাধিক রেল প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ বাড়লেও শালিমারের জন্য বরাদ্দ অর্থ মাত্র সাত কোটি। এই অবস্থায় কাজ দ্রুত এগোবে কীভাবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
শালিমারের ফাইল ছবি
শালিমারের ফাইল ছবি
advertisement

এর আগেও, কাজ শুরু হয়েও, মাঝপথে থমকে যায় শালিমার স্টেশন  আধুনিকীকরণের কাজ। গত রেল বাজেটে এই স্টেশনের মানোন্নয়নের জন্য বরাদ্দ হয়েছিল অর্থ। রেলের পিঙ্ক বুক অনুযায়ী এই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ হয়েছিল ১৫০ কোটি টাকা। ফলে কাজে ফের গতি আসবে বলেই মনে করা হয়েছিল। এবার ফের কমল বরাদ্দের পরিমাণ৷

আরও পড়ুন: আয়কর ব্যবস্থা সরল হোক, চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী! নতুন কর কাঠামো নিয়ে আশাবাদী নির্মলা

advertisement

আরও পড়ুন: 'ভারতীয় ব্যাঙ্কিং সেক্টর 'নিরাপদ'..., SBI-LIC নিয়ে বড় দাবি নির্মলা সীতারমণের!

শালিমার স্টেশন রেল ইয়ার্ড হিসাবেই পরিচিত ছিল। ২০২০ সালের জুনের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হিসাবে আত্মপ্রকাশ করার কথা ছিল শালিমারের। যার জন্য, প্রাথমিক খরচ ধরা হয়েছিল ৩৪৫ কোটি টাকা। কালেভদ্রে দু-একটা ট্রেন ছাড়ত। সেই শালিমার স্টেশনের  এবার চেহারা বদলে যাচ্ছে। এখানে তৈরি হচ্ছে তিনতলা স্টেশন বিল্ডিং। বিমানবন্দরে যেমন থাকে, সেরকমই পরিকাঠামো থাকবে শালিমারে।

advertisement

শালিমারের সবচেয়ে বড় সুবিধা, ভৌগলিক অবস্থান। গঙ্গার পারে হওয়ায় লঞ্চ করেও যাত্রীরা সহজেই স্টেশনে পৌছতে পারবেন। তার জন্য তৈরি হচ্ছে জেটি। জেটি যেখানে শেষ হচ্ছে সেখানেই সাবওয়ের এন্ট্রি পয়েন্ট। সাবওয়ের মধ্যেই থাকবে এসকালেটর। চলমান সিঁড়ি বেয়ে যাত্রীরা সোজা ঢুকে পড়তে পারবেন প্ল্যাটফর্মে। প্ল্যাটফর্মে গা ঘেঁষে গড়ে উঠছে তিনতলা ঝাঁ চকচকে স্টেশন বিল্ডিং। তারমধ্যে  টিকিট কাউন্টার-রেস্তোঁরা, যাত্রীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা সবই থাকছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

যাত্রীরা যাতে সহজেই শহরে ঢুকতে পারেন তার জন্য পাকাপোক্ত ব্যবস্থা করছে রেল। লেভেল ক্রসিংয়ের ওপর তৈরি হচ্ছে রেলওয়ে ওভারব্রিজও। যা ধরে দ্রুত পৌছে যাওয়া যাবে দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে।হাওড়া স্টেশনের ওপর চাপ কমাতেই সুবিশাল এই কর্মকাণ্ড। যাত্রী পরিষেবার পাশাপাশি রেল ইঞ্জিনের রক্ষণাবেক্ষণের কাজও হবে এখানে। তার জন্য অফিস বিল্ডিংয়ের গা ঘেঁষে থাকছে পিট সাইটিং। জোরকদমে কাজ শুরু হয়েও। তা থমকে যায়। অনেকেই বলছেন অর্থের অভাবে সেই কাজে ভাঁটা এসেছিল।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Shalimar Railway Station: বরাদ্দের পরিমাণ কমল শালিমার স্টেশনে, কী ভাবে এগোবে কাজ, বাড়ছে চিন্তা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল