এদিন ট্যুইটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ''আমি গর্বিত যে লন্ডন টিউব রেলের হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনের নাম বাংলায় লেখা হয়েছে এবং সেই স্টেশনে সংকেতের জন্য বাংলা ভাষাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। ১০০০ বছরের পুরনো আমাদের বাংলা ভাষা। আর এই ভাষার ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক গুরুত্ব ও শক্তি আমাদের ঐতিহ্যের জয়। এই ঘটনা দেখায়, প্রবাসীদের অভিন্ন সাংস্কৃতিক দিক নির্দেশনায় একসঙ্গে কাজ করে চলা উচিত। এটা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জয়।''
advertisement
আরও পড়ুন: দরজায় কড়া নাড়ছে 'বিপদ', বড় সিদ্ধান্ত নিলেন অনুব্রত মণ্ডল!
লন্ডনের হোয়াইট চ্যাপেল স্টেশনের নাম বাংলা করা সেখানকার গণ পরিবহণের ইতিহাসে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। গত বৃহস্পতিবার থেকে লন্ডনের হোয়াইট চ্যাপেল স্টেশনের নাম ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাতেও শোভা পাচ্ছে। প্রসঙ্গত, যে এলাকায় স্টেশনের নাম বাংলায় রাখা হয়েছে, সেই এলাকাটি বাংলাভাষী অধ্যুষিত। ওই এলাকায় বাংলাদেশিরাই বেশি থাকেন।
আরও পড়ুন: উত্তর প্রদেশ জিতেই 'গিফট কার্ড' বিজেপির, কী তা? ট্যুইট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের!
লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল অঞ্চলের মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ মানুষই হল বাঙালি। ইংল্যান্ডের অধিকাংশ বাঙালিই থাকেন এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে বহু দোকানের নাম রয়েছে বাংলা ভাষায়। এই আবহে দীর্ঘদিন ধরেই দাবি ছিল হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনের নাম যাতে বাংলাতেও লেখা হয়। সেই দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে শেষমেশ। বাংলা ভাষাকে সম্মান দেওয়ার জন্য হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনের নাম বাংলাতেও করে দিয়েছে লন্ডন প্রশাসন।