TRENDING:

Kolkata Port Trust: যেতে হবে না ইন্দোনেশিয়া, এবার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরেও সম্ভব শিপ টু শিপ তরল পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহণ

Last Updated:

ভারতের বন্দরের কাজে সুবিধা হল বাংলাদেশের। পড়শি দেশের সঙ্গে আরও গভীর হচ্ছে বন্ধুত্ব। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আবীর ঘোষাল, কলকাতা: বাংলাদেশের মোংলা বন্দরের আয় বাড়াতে সাহায্য করল শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে, ছোট বার্জে পেট্রোপণ্য খালাস করল শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর (Kolkata Port Trust)। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই কাজ সফল হয়েছে বলে জানিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান বিনীত কুমার। ফলে আগামীদিনে ‘শিপ টু শিপ’ অপারেশনের জেরে লাভজনক হতে চলেছে বন্দর। আর এই ঘটনায় ভারত-বাংলাদেশ দুই পড়শি দেশের সম্পর্কের আরও উন্নতি ঘটছে  (Kolkata Port Trust)।
যেতে হবে না ইন্দোনেশিয়া, এবার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরেও সম্ভব শিপ টু শিপ তরল পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহণ
যেতে হবে না ইন্দোনেশিয়া, এবার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরেও সম্ভব শিপ টু শিপ তরল পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহণ
advertisement

আরও পড়ুন-Cyclone Asani Update: বঙ্গোপসাগরে ক্রমেই শক্তি বাড়াচ্ছে ‘অশনি’, বঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কি পড়বে?

শ্রীলঙ্কার ত্রিঙ্কোমালি বন্দর থেকে জাহাজে করে আসে ১১৬৬৬.৩৩৫ মেট্রিক টন তরল প্রোপেন। আসে ৩২৮৪৮.৮০৪ মেট্রিক টন বিউটেন। এই বিপুল পরিমাণ পণ্য স্যান্ডহেডে ছোট আকারের বার্জে ট্রান্সফার করা হল। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর সূত্রে খবর, গত ১৯ মার্চ এমটি মিউরা নামের একটি জাহাজ নোঙর করে স্যান্ডহেডে। সাড়ে তিন ঘণ্টা অপেক্ষার পরে সন্ধ্যার সময় গভীর সমুদ্রেই বড় জাহাজ থেকে ছোট বার্জে প্রোপেন ও বিউটেন তরল পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পাঠানো হয়। কয়েক ঘণ্টা ধরে ‘এমটি মিউরা’ জাহাজ থেকে শিপ টু শিপ লিকুইড ট্রান্সফার অপারেশন হয়।

advertisement

আরও পড়ুন-মনে রাখবেন ভারতে একটা জুডিসিয়ারি আছে: বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, কেন বললেন এমন কথা? 

চারটি বার্জে পণ্য সরবরাহ হয় ৷ তারপরে সেই ছোট বার্জ রওনা হয়ে যায় বাংলাদেশের মোংলা বন্দরের উদ্দেশ্যে। বন্দর চেয়ারম্যান বিনীত কুমার জানিয়েছেন, ‘‘টাগ বোট ছাড়াও দুটি জাহাজের মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে ইয়োকোহামা ফেন্ডার ব্যবহার করা হয়েছিল। এই বিশেষ ভাসমান ফেন্ডার পণ্য খালাসে দূর্ঘটনা এড়াতে ভীষণ সাহায্য করে।’’ তবে এই অপারেশনের পাশাপাশি দুই পড়শি দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জুড়ে আছে। নাব্যতা সমস্যায় কখনওই বড় জাহাজ কলকাতা নদী বন্দর বা হলদিয়া বন্দর পর্যন্ত আসতে পারে না। একটি বড় জাহাজের জন্য প্রয়োজন প্রায় ২৪ মিটার আদর্শ নাব্যতা। কিন্তু কলকাতা ও হলদিয়া বন্দর বা ডক এলাকায় তা মেলে ৭ থেকে ৮ মিটার।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোয় নৈহাটি যেতে না পারলে চলে আসুন 'এখানে'! দর্শন পাবেন 'বড়মা'র
আরও দেখুন

এতদিন জাহাজ থেকে জাহাজে পণ্য সরবরাহ করার জন্য ক্রেন প্রয়োজন হত। আর তরল পেট্রোলিয়ামজাত বা এলপিজি শিপ টু শিপ সরবরাহ করার জন্যে ইন্দোনেশিয়ার মালে বন্দরে যেতে হত। সেই কাজ এবার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরে হয়ে গেল। ফলে খরচ বেঁচে গেল। আর এর জেরে কম সময়ে, কম খরচে পণ্য যেতে পারছে বাংলাদেশের বন্দরে। যার প্রভাব পড়ছে দুই দেশের বন্ধুত্বের সম্পর্কে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Kolkata Port Trust: যেতে হবে না ইন্দোনেশিয়া, এবার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরেও সম্ভব শিপ টু শিপ তরল পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহণ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল