*২৪x৭ নিবেদিত ওয়ার রুম: সিনিয়র অফিসার ও প্রশিক্ষিত কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত একটি বিশেষ ওয়ার রুম সার্বক্ষণিকভাবে সক্রিয় রয়েছে, যেখানে রিয়েল-টাইম সিসিটিভি ফিড পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে যে কোনও পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক ও সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন- ৫ দিনে ৩০ হাজার টাকা ! রাঁচির মেয়ের লাভজনক ব্যবসা অঢেল টাকা এনে দিতে পারে আপনাকেও
advertisement
*হোল্ডিং এরিয়া ও শৃঙ্খলিত কিউ ব্যবস্থাপনা: যাত্রী প্রবেশ নিয়ন্ত্রণের জন্য বৃহৎ হোল্ডিং এরিয়া তৈরি করা হয়েছে। কিউ ব্যবস্থাপনা কঠোরভাবে বজায় রাখা হয়েছে, যা বিশেষভাবে মোতায়েন করা আরপিএফ কর্মীরা তদারকি করেছেন।
*যাত্রী প্রবাহের বিভাজন: প্রবেশ ও প্রস্থান গেটগুলির স্পষ্ট পৃথকীকরণ যাত্রী চলাচলকে সুসংগঠিত করেছে এবং সার্কুলেটিং এলাকায় জট এড়াতে সাহায্য করেছে।
আরও পড়ুন– সাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ ! সপ্তাহান্তে বঙ্গে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
*উন্নত টিকিটিং ও তথ্য সরবরাহ ব্যবস্থা: অতিরিক্ত বুকিং কাউন্টার খোলা হয়েছে এবং এম-ইউটিএস (মোবাইল আনরিজার্ভড টিকিটিং সিস্টেম) ব্যবহারের প্রচার বাড়ানো হয়েছে, যার ফলে বুকিং জানালার সামনে লাইন কমেছে। এছাড়াও, পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেম-এর মাধ্যমে সময়মতো ও পরিষ্কার ঘোষণা যাত্রীদের সঠিক তথ্য পেতে সহায়তা করেছে।
*বিশেষ ট্রেন পরিষেবা: উৎসবের সময় যাত্রীদের চাহিদা মেটাতে নৈহাটি, ডানকুনি, বারাসত, বারুইপুর ও বনগাঁ অভিমুখে ২০/২১.১০.২০২৫ থেকে ২২/২৩.১০.২০২৫ পর্যন্ত বিশেষ ট্রেন চালানো হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে রাজীব সাক্সেনা, বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার, শিয়ালদহ, বলেন “এই পদক্ষেপগুলি আমাদের যাত্রী নিরাপত্তা, আরাম এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। পদ্ধতিগত ভিড় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে আমরা ভিড় ও বিভ্রান্তি কমাতে, যাত্রী চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে এবং প্রতিটি যাত্রীর জন্য একটি নিরাপদ ও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”