প্রসঙ্গত গত শনিবার ভাঙড় নিয়ে বৈঠক করেন রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী। সেখানে অনৈক্য মিটিয়ে কাজ করার বার্তা দেওয়া হয়েছে। এদিন সেই সূত্র ধরেই বিধানসভায় বৈঠক করলেন শওকত-আরাবুল। অন্যদিকে, শওকত মোল্লা ভাঙড় বিধানসভার অবজারভার হওয়ার পরেই বেফাঁস মন্তব্য তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদের। তাঁর দাবি, "শওকত মোল্লাকে অবজারভার করাই হয়নি!
ভাঙড়ের সার্বিক পরিস্থিতি বিচার বিশ্লেষণ করে একটা রিপোর্ট জমা দিতে বলেছেন দলকে! অবজারভার ওয়ার্ডই ব্যবহার হয়নি। আমি হয়তো ভুল শুনেছি।" তার পরে খানিকটা ইঙ্গিতপূর্ণ ভাবেই কাইজার আহমেদ বলেন, "নওশাদ সিদ্দিকিকে দেখার এলাকায় লোকজন বেরিয়েছেন, এতে আমি কিছু খারাপ দেখছি না। জনগণ রাস্তায় বের হলে প্রশাসনের কিছু করার থাকে না।"
advertisement
আরও পড়ুন, 'ছবির নীচে সততার প্রতীক লিখতে পারছেন না মমতা!' প্রকাশ্যেই আক্ষেপ মন্ত্রীর
আরও পড়ুন, মনোনীত হয়েও পরাজিত বাঙালি পরিচালক, শৌনকের ‘অল দ্যাট ব্রিদস’ পেল না অস্কার
প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভায় ভাঙড় থেকে জিতেছিলেন আইএসএফ-এর নওসাদ সিদ্দিকি। সেই সময়ে তৃণমূলের দলীয় তদন্তে উঠে এসেছিল নেতাদের গোষ্ঠী কোন্দল ও অন্তর্ঘাতের কথা। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করে, দলীয় স্তরে অনৈক্য না থাকলে ভাঙড়ে হারের কোনও কারণ ছিল না। তৃণমূলের বৈঠকে সুব্রত বক্সী ভাঙড়ের নেতাদের বলে দেন, দলীয় গোষ্ঠী কোন্দল মেনে নেওয়া হবে না। ক্যানিং পূর্বর বিধায়ক শওকত মোল্লা ভাঙড়ের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন।
আবীর ঘোষাল