তাহলে জেনে নেওয়া যাক, মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কীভাবে সাহায্য করে সঙ্গীত। ইতিবাচক মনোভাব তৈরি এবং হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার অভ্যাস তৈরিতে সঙ্গীতের কোনও বিকল্প নেই। গানে মাধ্যমে মানুষ প্রেরণা পায়। তার মন ভালো থাকে। মেজাজ ভালো থাকে। এবং কাজের প্রতি অনেক বেশি মনোযোগী হতে পারে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
advertisement
আরও পড়ুন: অবশেষে স্বস্তির খবর! বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে ভেন্টিলেশন থেকে বের করে আনার প্রক্রিয়া শুরু
মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সঙ্গীতের জুড়ি মেলা ভার। বিশেষজ্ঞদের মতে, স্ট্রেস দূর করতে গানের থেকে বড় কোনও ওষুধ নেই। হালকা কোনও গান হোক কিংবা পছন্দের যেকোনও গান যদি পাশে চলে, তাহলে মন নিজে থেকেই অনেকটা ভালো হয়ে যায়। তবে, স্ট্রেস দূর করতে অত্যধিক জোরে গান না শোনারই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যা মস্তিষ্ককে চাপমুক্ত রাখে এমন আওয়াজে গান শুনতে হবে।
আরও পড়ুন: ‘উদ্বেগজনক পরিস্থিতি’, অভিষেকের কর্মসূচিতে ‘না’ হাইকোর্টের! ‘জয়’ দেখছে বিজেপি
ব্যক্তির মধ্যের শিল্পীসত্ত্বাকে বের করে আনে সঙ্গীত। বিশেষজ্ঞরা তাই যেকোনও কাজের সময়ই হালকা গান চালিয়ে রাখার পরামর্শ দেন। এতে মস্তিষ্ক চাপমুক্ত থাকে। এবং তার ফলে কাজ অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। শিশুদের মনে অনেক বড় প্রভাব ফেলতে পারে সঙ্গীত। মস্তিষ্ক এবং শরীরের মেলবন্ধনে সাহায্য করে। সঙ্গীতের ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান তৈরি হয় ওদের মধ্যে। তারই সঙ্গে মন শান্ত রাখে এবং পড়াশোনা হোক কিংবা যেকোনও কিছুতেই অনেক বেশি মনোযোগী করে তোলে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের সঙ্গীতের সঙ্গে পরিচয় করানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।