TRENDING:

বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত! এমবিবিএস চিকিৎসকদের পাশাপশি মৃত্যু শংসাপত্র দিতে পারবেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকেরাও

Last Updated:

অনেক শ্মশান এবং অন্তিম কাজের স্থানে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের দেওয়া শংসাপত্র গ্রহণ করা হয় না বলে অভিযোগ। সে কারণে এই ধরনের গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করা প্রয়োজন ছিল বলে মনে করছে আয়ূষ মেডিক্যাল অফিসার্স।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ওঙ্কার সরকার, কলকাতা : আয়ুর্বেদিক ও সিদ্ধাশাস্ত্রের ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশ। বহুদিনের জটিলতার মিলল সমাধান। বাড়িতে মৃত্যু হলে এমবিবিএস চিকিৎসকদের পাশাপাশি ডেথ সার্টিফিকেট লিখতে পারবেন ইন্ডিয়ান সিস্টেম অব মেডিসিন 'নথিভুক্ত চিকিৎসকরাও। ইন্ডিয়ান সিস্টেম অব মেডিসিনের আওতাভুক্ত চিকিৎসকরা হলেন আয়ুর্বেদিক, ইউনানি এবং সিদ্ধাশাস্ত্রের চিকিৎসকেরা।  স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম এ জানান, এর ফলে রাজ্যের প্রায় ৬৫ হাজার অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসকের পাশাপাশি ১৫০০-র বেশি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক এবং কয়েকশো ইউনানি চিকিৎসক এই ক্ষমতার অধিকারী হলেন।
advertisement

এ রাজ্যে দীর্ঘদিন ধরেই এমবিবিএস-এর পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকরা মৃত্যুশংসাপত্র দিয়ে আসছেন। ১৯৬১ সালের জাতীয় আইন এবং ১৯৬৩ সালে রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী বহু আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকও মৃত্যুর কারণ সংক্রান্ত শংসাপত্র দেন। কিন্তু অনেক শ্মশান এবং অন্তিম কাজের স্থানে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের দেওয়া শংসাপত্র গ্রহণ করা হয় না বলে অভিযোগ। সে কারণে এই ধরনের গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করা প্রয়োজন ছিল বলে মনে করছে আয়ূষ মেডিক্যাল অফিসার্স।

advertisement

আরও পড়ুন: 'সরকার একটা দোষ করলে গালাগালি খাই আমি', হিঙ্গলগঞ্জের সভায় আক্ষেপ মমতার

আরবিএসকে অ্যাসোসিয়েশন সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক ডাঃ সুমিত সুর বলেন, "এটি একটি অত্যন্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি। মৃত্যুর কারণ সংক্রান্ত শংসাপত্র আমরা দিতে পারব কী না, তা নিয়ে প্রশাসনের অন্দরেই বিভ্রান্তি রয়েছে। তার ফল ভুগতে হয় সাধারণ মানুষকে। এ নির্দেশের ফলে সেই বিভ্রান্তি কাটল। এই নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন অল বেঙ্গল এএমএস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ডাঃ পার্থ সরকারও।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

সার্ভিস ডক্টর্স ফোরাম’-এর সাধারণ সম্পাদক সজল বিশ্বাস বলেন, “আধুনিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা চলাকালীন কেউ মারা গেলে বা চিকিৎসা চলাকালীন কারও মেডিক্যাল শংসাপত্র প্রয়োজন হলে তা আয়ুষ চিকিৎসকদের থেকে পাওয়া কাম্য নয়। তা হবে ক্রসপ্যাথির শামিল। বর্তমান সরকার যে ভাবে ক্রসপ্যাথিকে উৎসাহ দিচ্ছে, তা চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্য ভয়ঙ্কর।’

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত! এমবিবিএস চিকিৎসকদের পাশাপশি মৃত্যু শংসাপত্র দিতে পারবেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকেরাও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল