আগে সকাল থেকে বিকাল লম্বা লাইন আর হাত দেখে ভাগ্য বিচার চলত যখন-তখন। এখন নিদিষ্ট সময় মেনে অন-লাইনে চলছে জ্যোতিষীদের ভাগ্য বিচার৷ যদি কেউ চলে আসেন চেম্বারে তাহলে তো কথা নেই। বারবার স্যানিটাইজিং আর সামাজিক দুরত্ব মেনে চলতে হচ্ছে সব সময়। করোনা পরিস্থিতিতে অনেকটাই কষ্টের মধ্যে রয়েছেন নামজাদা জ্যোতিষীরা। তাদের মধ্যে অনেকেই নতুন নতুন উপায় তৈরি করলেও দুধের স্বাদ মিটছে না ঘোলে।
advertisement
তপন শাস্ত্রীর অবস্থা একইরকম। সকাল থেকে বিকাল তাদের জন্য অনেকে অপেক্ষা করলেও করোনা সংক্রমণের ভয়ে দেখা যাচ্ছে না আগের মতো ভিড়। তপন শাস্ত্রীর কথায় আগের মত আর লোকের আনাগোনা নেই, লোকের সমাগমে চেম্বারে লোকের জায়গা হত না। এখন করোনার ভয়ে তাও নেই, অন-লাইনে অনেকেই আসছেন। শহরের নামী-দামী জ্যোতিষী থেকে নতুন জ্যোতিষীদের একটাই আবেদন নিজের ভাগ্যের বদল হবে কবে? এই প্রশ্ন অনেকের হলেও উত্তর কারোর জানা নেই।
Susovan Bhattacharjee
