Calcutta High Court: ফের শিক্ষকদের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট! এবার কত জনের চাকরি গেল? কারণ কী? তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
- Reported by:ARNAB HAZRA
Last Updated:
Calcutta High Court: ২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই নিয়োগ হয়। কোনও বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই একতরফা নিয়োগ হয় বলে অভিযোগ।
advertisement
1/5

কলকাতা: গোর্খা টেরিটোরিয়াল প্রশাসন (জিটিএ)-র শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আগেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। আর এবার পাহাড়ে শিক্ষক দুর্নীতিতে ৩১৩ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। ৩১৩ জনের চাকরি বাতিল হওয়ায় ফের শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
advertisement
2/5
২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই নিয়োগ হয়। কোনও বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই একতরফা নিয়োগ হয় বলে অভিযোগ। নিয়োগে কোনও বিধি মানা হয়নি। পাশাপাশি এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বাকি অভিযোগ গুলি নিয়ে মামলা চলবে জানান বিচারপতি।
advertisement
3/5
জিটিএ মামলায় রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরের অভিযোগের ভিত্তিতে বিধাননগর উত্তর থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। সেখানে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, জিটিএ নেতা বিনয় তামাং, তৃণমূলের ছাত্র পরিষদের নেতা তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য-সহ একাধিক নাম ছিল। সেই অভিযোগে সিবিআইকে অনুসন্ধান করে দেখার নির্দেশ দিয়েছিল হাই কোর্টের বিচারপতি বসুর সিঙ্গল বেঞ্চ।
advertisement
4/5
এই সংক্রান্ত রিপোর্ট আদালতে দিতে বলা হয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থাকে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চতর বেঞ্চে যায় রাজ্য। কিন্তু সেখানে ধাক্কা খেতে হয় রাজ্য সরকারকে। ২০২৪ সালের ১৯ এপ্রিল কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি হরিশ টন্ডন ও বিচারপতি মধুরেশ প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চ সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ বহাল রাখে।
advertisement
5/5
যদিও রাজ্য পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে বলে ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি গবইয়ের বেঞ্চ রাজ্যের যুক্তি মেনে নিয়ে জানিয়েছিল, হাইকোর্ট তাড়াহুড়ো করে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। সেই মামলায় পাহাড়ে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আবারও ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি বসু। আদালত বান্ধব নিয়োগের কথাও জানান। এবার সেই নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিলই করে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি।