কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, সুখেন্দুশেখর রায়, শান্তা ছেত্রী এবং সুস্মিতা দেবের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। অন্য দিকে, ২০১৭ সালে জয়ী কংগ্রেসের প্রদীপ ভট্টাচার্যেরও মেয়াদ শেষ হচ্ছে এই দফায়।অন্য দিকে, তৃণমূলের টিকিটে নির্বাচিত লুইজিনহো ফেলেইরো মেয়াদ শেষের আগেই ইস্তফা দেওয়ায় সপ্তম আসনটিতে উপনির্বাচন হচ্ছে।
আরও পড়ুন: স্ত্রীর মৃত্যু, অন্তেষ্টিতে যোগ দিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ কালীঘাটের কাকু! মিলল না স্বস্তি
advertisement
আরও পড়ুন: তুমুল দুর্যোগে মমতার চপার! আচমকা কপ্টারের জরুরি অবতরণে চোট মুখ্যমন্ত্রীর! এখন কেমন আছেন?
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের নির্বাচনে ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, সুখেন্দুশেখর রায়, শান্তা ছেত্রী এবং মানস ভুইয়াঁ ওই পাঁচ আসনে জিতেছিলেন। পরে মানস ইস্তফা দেন। সেই আসনে জেতেন তৃণমূলের সুস্মিতা দেব৷ ছ’টি আসনের মধ্যে একটি জয়ের জন্য সরাসরি ৪২ জন বিধায়কের সমর্থনের প্রয়োজন। ফলে পরিষদীয় পাটিগণিতের নিয়মে তৃণমূল পাঁচটি এবং বিজেপি একটিতে জিততে পারে।
সূত্রের খবর, এ বার ভোট না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ, বিজেপি দ্বিতীয় আসনটি জয়ের চেষ্টা করবে না। ২০১৭ সালের নির্বাচনে ওই ছ’টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে জিতেছিল তৃণমূল। ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, সুখেন্দুশেখর রায়, শান্তা ছেত্রী এবং মানস ভুঁইয়া ওই পাঁচ আসনে জিতেছিলেন। পরে মানস ইস্তফা দেন। সেই আসনে জেতেন তৃণমূলের সুস্মিতা দেব। এ বার তাঁদের সকলের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। অন্য দিকে, ২০১৭ সালে জয়ী কংগ্রেসের প্রদীপ ভট্টাচার্যেরও মেয়াদ শেষ হচ্ছে এই দফায়।ছ’টি আসনের মধ্যে একটি জয়ের জন্য সরাসরি ৪২ জন বিধায়কের সমর্থনের প্রয়োজন। ফলে পরিষদীয় পাটিগণিতের নিয়মে তৃণমূল পাঁচটি এবং বিজেপি একটিতে জিততে পারে।