সম্প্রতি সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কের নাম পরিবর্তন করে বইমেলা প্রাঙ্গণ রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এ বছর সেই বইমেলা প্রাঙ্গণেই হতে চলেছে এই বইমেলা। একনজরে দেখে নেব এবারের বইমেলার কিছু খুঁটিনাটি তথ্য।
আরও পড়ুন - ভারতের বিশ্বজয়ী দলে হাওড়ার মেয়ে ঋষিতা বসু, বেড়ে উঠেছেন লক্ষীর রতনের অ্যাকাডেমিতে
আজ থেকে শুরু হয়ে ১২ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই বইমেলা। এ বছর বই মেলাতে অনেক ছোট মাঝারি পাবলিশার্সকেও স্টল করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে গিল্ডের তরফে। এ বছর মোট ৪০০ টি স্টল এবং ২০০ টি লিটল ম্যাগাজিন কর্নার থাকছে বইমেলা প্রাঙ্গণে।
advertisement
বইমেলায় আগত দর্শকদের সুবিধা করে দিতে ঢোকা এবং বেরোনোর জন্য মোট ৯ টি গেট রাখা হয়েছে বইমেলা প্রাঙ্গণে। এবছর থিম কান্ট্রি যেহেতু স্পেন, তাই স্পেনের টলেডো গেটের আদলে থাকবে একটি গেট। এছাড়াও বিশ্ব বাংলা গেটের আদলেও থাকবে গেট।
বিদেশি প্রকাশনাগুলির জন্য বরাদ্দ বইমেলার বড় দুটি হলগুলিকে মাইকেল মধুসূদন দত্ত এবং প্যারিচরণ সরকারের নামে নামকরণ করা হয়েছে, তাদের দ্বিশতবার্ষিকী জন্ম বছর স্মরণে। লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়নের নামকরণ করা হবে লেখক-সম্পাদক রমাপদ চৌধুরীর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে। এছাড়াও মৃণাল সেন এবং তরুণ মজুমদারের নামে একটি প্রেস কর্নার এবং দুটি মুক্তমঞ্চ থাকবে। শিশুদের প্যাভিলিয়ন আবোল তাবোলের ১০০ বছর উপলক্ষ্যে তার চরিত্রদের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হবে। কোভিড কাল কাটার পরে এই বইমেলাতে প্রচুর সংখ্যক বইপ্রেমীদের সমাগম আশা করছে গিল্ড। সেই কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণ পার্কিং এবং বাস ও মেট্রোর মত অন্যান্য পরিবহন থাকবে বলেই জানিয়েছেন তারা।
Sanhyik Ghosh