নির্মাণের কাজ নজরদারি করতে ব্লক স্তরে কন্ট্রোলরুম চালু করতে হবে।যার লক্ষ্যই হল উপভোক্তাদের বাড়ি নির্মাণ কাজে সহযোগিতা করা। প্রত্যেক মাসে ১০ থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত আবাস সপ্তাহ করে এই নির্মাণের কাজে তদারকি করতে। উপভোক্তাদের মধ্যে গৃহহীনদের জন্য সরকারি জমি চিহ্নিতকরণের কাজ বিএলএলআরওদের দ্রুত পরিকল্পনা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কাজের অগ্রগতি ব্লক থেকে মহকুমা ও জেলাশাসক স্তরে নিয়মিত পর্যালোচনা করতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন - কলকাতায় গরম, কিন্তু লেপচাখাতেই মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস! রইল সাদায় মোড়া বাংলার ছবি
আরও পড়ুন - ঘরের দরজা ভাঙতেই হাড়হিম দৃশ্য, পাড়ার প্রিয় লটারি বিক্রেতার বীভৎস পরিণতি!
বরাদ্দ টাকা খরচের আগে বাড়ি ধরে ধরে জিও ট্যাগিং বাধ্যতামূলক।পরিদর্শনে যাওয়ার সময় জিও ট্যাগিং করতে হবে। ৯০ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে। তিন দফায় এই নির্মাণের টাকা দেওয়া হবে। প্রত্যেক বাড়িতে শৌচালয় করতে হবে। স্বচ্ছ ভারত মিশন বা ন্যারেগার টাকায় এই শৌচালয় তৈরি করে দিতে হবে। বাড়ির চার দিকে বায়ো ফেন্সিং বা গাছ দিয়ে বেড়া দিতে হবে। যাতায়াতের পথ করে দিতে হবে। ১০০ দিনের কর্মসংস্থান প্রকল্পের টাকায় এটা করতে হবে।
এ দিকে মুখ্যসচিব আবাস যোজনা নিয়ে জেলাগুলির সঙ্গে বৈঠক করেন। এখনও পর্যন্ত আবাস যোজনার অধীনে ৮৪ শতাংশ নাম অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। আগামী দু’দিনের মধ্যেই জেলাগুলিকে দ্রুত অনুমোদনের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব বলে নবান্ন সূত্রে খবর। পাশাপাশি রাজ্যের একাধিক জেলায় আবাস যোজনার আগের নামের তালিকা থেকে একাধিক নাম বাদ পড়েছে।
তার জন্য খানিকটা সময় বেশি লেগেছে বলেও মতো জেলাশাসকদের একাংশের। তবে আপাতত আবাস যোজনা নিয়ে বাড়ি তৈরীর কাজ শেষ করা কেই টার্গেট হিসেবে রাখছে নবান্নের শীর্ষ মহল। তার জন্যই এই গাইডলাইন বলে মনে করা হচ্ছে।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়