এই মন্দির স্থাপন করা হয়েছিল চিল্কিগড়ের ডুলুং নদীর চড়াতে। এছাড়াও পুজোর ভ্রমণের বাড়তি পাওনা হিসেবে এখানে পাবেন গভীর জঙ্গল।প্রথমে এখানে ব্রাহ্মণ রাজা স্বরূপ ত্রিপাঠী পুজো চালিয়ে আসছিলেন। পরবর্তী ক্ষেত্রে সামন্ত রাজারা এই পুজো চালিয়ে আসেন।অন্যান্য পুজোর নিয়মাবলীর থেকে এখানে একটু আলাদা।মা কে অন্নভোগের সঙ্গে অন্যান্য খাবার দেওয়া হয়। প্রতিবার খাবারের শেষে মায়ের জন্য একটি পান দিয়ে মুখশুদ্ধিও করানোও হয়। রাজ আমলের প্রথা মত এখানে এখনও নিশা বলি দেওয়া হয়।এছাড়াও বিরাম ভোগের ব্যবস্থা রয়েছে ।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোর ছুটি নিভৃতে কাটাতে আসুন কাঁসাইনদীর পাশে বাগানে ঘেরা নির্জন এই মন্দির-গ্রামে
কথিত আছে বিরাম ভোগের রান্না নাকি মা নিজেই করেন। সেই প্রথা মত আজও এই বিরাম ভোগের প্রতীকি রান্না চলে আসছে। প্রতিবছর এই দুর্গাপুজো দেখতে দূর দুরান্ত থেকে মানুষের সমাগম দেখা যায়। এবারে আরওবেশি মানুষের সমাগম দেখা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাবার দেওয়া ‘অচল’ পয়সা থেকেই নেশা, তারপর এত বছর ধরে যা করছেন এই শিক্ষক!
এবার মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া অনুদানে চিল্কিগড় কনক দুর্গা মন্দির নতুন রূপ পেয়েছে।এরই সঙ্গেপুরানো বিষ্ণুমন্দির ও নতুন অতিথিশালা গড়ে উঠেছে। সেক্ষেত্রে পর্যটকরা শহরতলির পুজো দেখার সঙ্গে চিলকিগড় কনকদুর্গা মায়ের পুজো দেখতে এলে এক অনন্য অভিজ্ঞতা নিয়ে যাবেন।
রাজু সিং