কারণ স্বাস্থ্য দফতরের ভাষায় এই সময়ে ছড়িয়ে পড়ে ভেক্টর বর্নডিজিস (Vector-Borne Disease), যার মধ্যে অন্যতম হল ডেঙ্গি। পরিষ্কার জমা জলে জন্মায় এই রোগের বাহক মশা এডিস। পরবর্তীতে সরাসরি এবং কিছু প্রাণী যার মধ্যে শুয়োর অন্যতম। তাদের ওপর ভর করে শহরে ছড়িয়ে পরে ডেঙ্গি।প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও পৌরসভার ২৫টি ওয়ার্ডে ইতিমধ্যেই ডেঙ্গু মশার লার্ভার বাড়বাড়ন্ত আটকাতে জলা জায়গায় গাপ্পি মাছ ছাড়ার কাজ শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন পৌরসভার চেয়ার পার্সন পাপিয়া পাল।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার ছোট এক টাকার কয়েন না নিলেই বিপদ! বড় খবর! জানুন
আরও পড়ুন:
গাপ্পি মাছের প্রধান খাদ্য মশার লার্ভা। অন্যদিকে, এতদিন এই গাপ্পি মাছের আমদানি করা হত বাইরে থেকে। তবে এবারে জলপাইগুড়িতে রঙিন মাছের চাষের জনক কৃপাণ সরকারের ফার্মেই চাষ করা হচ্ছে এই মাছ। যা মূলত শহরবাসীকে ডেঙ্গির হাত থেকে রক্ষার স্বার্থে পৌরসভার উদ্যোগে নিজেকে সামিল করাই লক্ষ্য বলে জানলেন গাপ্পি মাছের পোনা তৈরির কারিগর কৃপাণ সরকার।
সুরজিৎ দে