শহরে পশুদের ক্রেশ রয়েছে মাত্র দুই থেকে তিনটি। কিন্তু সেখানে একই সময়ে একাধিক পোষ্য রাখার ব্যবস্থা নেই। আবার কোথাও বা কুকুর রাখা হলেও বিড়াল, পাখি বা মাছ রাখা হয় না। আবার ক্রেশে পোষ্য রাখার আগে তা খুঁটিয়ে দেখতে গিয়ে অনেক সময় রাখার ধরন নিয়ে অভিযোগও তোলেন অনেকে। সেই রিভিউ শুনে সে সকল ক্রেশে পোষ্য রাখতে নারাজ অনেকে।
advertisement
আরও পড়ুন: মনে হত হার্ট অ্যাটাক হবে, সারা শরীরে কাঁপুনি…! স্বাস্থ্য নিয়ে বিস্ফোরক করণ, কী হয়েছিল
ফলে জলপাইগুড়ি শহরে মনপসন্দ ঠিকানা না পেয়ে শিলিগুড়িমুখো হচ্ছেন বেশ কিছু পশুর অভিভাবকেরা। জলপাইগুড়িতে কবে হবে পোষ্যদের ক্রেশ? নিশ্চিন্ত মনে কবে বাইরে বেরোতে পারবেন, এখন সেই চিন্তা মাথায় নিয়েই শিলিগুড়ি ছুটছেন জলপাইগুড়িবাসী।
বিড়ালের অভিভাবক মনোজ দাস জানালেন, এদের ছেড়ে আমার বা বাড়ির লোকের কোথাও যাওয়া সম্ভব না। কারণ জলপাইগুড়িতে ক্রেশে কুকুর ছাড়া আর কোনও প্রাণী রাখে না। আর শিলিগুড়িতে গিয়ে ওদের রেখে আসা বেশ খরচ সাপেক্ষ। সেটা সবসময় সম্ভব হয় না। আর একটা প্রাণী আমাদের বাড়িতে এত বছর পরিবারের সদস্য হিসেবে রয়েছে নিজেদের আনন্দের জন্য তো ওদের রাস্তায় ফেলে দিতে পারি না। শহরের কিছু জায়গায় ক্রেশ থাকলেও সেখানে সব জাতীয় প্রাণী রাখা হয় না।
তৈরি হল নতুন ক্রেশ। ক্রেশের ঠিকানা হল: রায়তক পাড়া উমাগতি মহিলা হোমের কিছুটা আগে। এক কথায় জয়া রায় বাড়িতে। এখানে ১২টির মতো কুকুর রাখার ব্যবস্থা রয়েছে এবং বিড়াল ৩৫টি রাখা যাবে এবং পাখি রাখবার জন্য সুব্যবস্থা রয়েছে।
সুরজিৎ দে