হঠাৎ তারা দেখেন ঘরের এক পাশের কাঠের দেওয়াল ভেঙ্গে ফেলছে হাতি। এরপর হাতি শুঁড় দিয়ে বিছানার কম্বল টানাটানি করছে। সেই সময় পালাবার কোন রাস্তা না পেয়ে ঘরের ছোট্ট একটি জানালা দিয়ে কোন ক্রমে পালিয়ে বাঁচে মা ও মেয়ে। আর এতেই পায়ে গুরুতর চোট পায় মেয়ে মঞ্জিরা বেগম। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন। মঞ্জিরা বেগম বলে, চার পাচ বছর আগেও আমাদের বাড়িটি ভেঙ্গে ছিলো হাতিটি। এরপর দাতাল হাতি টি পাশে বাড়ি মহম্মদ মৈনুলের ঘর ভেঙ্গে তছনছ করে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ডুয়ার্সে হামেশাই দেখা মিলছে বন্যপ্রাণীর, আতঙ্কে এলাকার মানুষজন!
মৈনুল বলেন হাতিটি যাবার কোন রাস্তা না পেয়ে এই ভাবে ঘরবাড়ি ভেঙ্গেছে। আমরা ক্ষতিপূরণ চাই। প্রায় ৩০-৩৫ মিনিট এলাকায় তান্ডব চালায় হাতিটি। এরপর বন কর্মিরা হাতিটি জঙ্গলে ফেরায়। কুইক রেসপন্স টিমের সদস্য ওম নারায়ন খেস বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনা স্থলে আসি। বন কর্মীরা এসে পাশে থাকার আশ্বাস দেন। একটি হাতি ছিলো বলেই এই ভাবে তান্ডব চালিয়েছে।
Surajit Dey