কেবল তাই ই না। এখানে রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা আসেন। একদিকে যেমন নিষ্ঠার সাথে মনসা পুজো হয়, পাশাপাশি এই পুজোকে ঘিরে নানান ধরণের সামাজিক কাজও কয়দিন ধরে করে থাকেন সমাজের এই তৃতীয় লিঙ্গের মা মনসার উপাসকরা। এবার ও দেখা গেল তারা ভক্তিভরে পুজো করলেন দেবীকে। এখানে পুজোর বৈশিষ্ট্য হল মায়ের কোলে বাচ্চা দেওয়া হয়। সারা পৃথিবীর সমস্ত শিশুদের কল্যান প্রার্থনা করে এই পুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কড়াকড়ির প্রতিবাদে পথ অবরোধ
সঙ্গে সকলের জন্য থাকে নানা সেবামূলক কর্মসূচী। এবারের পুজোর আয়োজন প্রসঙ্গে বৃহন্নলা ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক পিপাসা হিজড়া বলেন, এটা সমগ্র জলপাইগুড়িবাসীর পুজো, আপনাদের সবার সাহায্যে সহযোগিতা পাই বলেই এমন আয়োজন করতে পারি আমরা। ভারতবর্ষের নানা প্রান্ত থেকে অনেক মানুষ এই পুজোয় আসেন। এ বছর ও বহু মানুষ এসেছে বাংলার বাইরে দিল্লি এবং অনান্য জায়গা থেকেও মানুষ সামিল হয়েছেন এই অনুষ্ঠানে।
Geetashree Mukherjee