আরও পড়ুন:
এলাকার এক লটকন চাষি বলেন,বাগান শুরু করতে বেশি খরচ হয় না। সেই তুলনায় লাভ বেশি হয়। এছাড়া লটকন ফলের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গাছের কান্ডে ফলে। কখনও কখনও এত বেশি ফল আসে যে গাছের ডাল পর্যন্ত দেখা যায় না। ছায়া যুক্ত স্থানে আর বর্ষার জলেও অনায়াসে বেড়ে ওঠে।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রবাসেও এবার শুরু থিমের দুর্গা পুজো! ২৫০ কেজি ওজনের ‘বসুন্ধরা’ পাড়ি দিল মার্কিন মুলুকে
অবসরপ্রাপ্ত দফতরি বিমল চন্দ্র রায় জানান, কয়েক বছর আগে নিজের বাড়িতে কয়েকটি লটকনচারা এনেছিলেন তিনি। এখন সেই চারা গুলো বড় হয়ে বেশ ভাল ফলন দিচ্ছে। যদিও বিক্রি শুধু নয় এলাকার বাচ্চারাও এই বাগানেই এসে সারাদিন খায়।এইবার ফলন ভাল হওয়ার জন্য লটকন কিনতে এখন থেকে পাইকাররা ভিড় করছেন তার বাড়িতে। এক একটি গাছে চাক বেঁধে আছে লটকন ফলগুলো। যা দেখতেই এখন বিমল বাবুর বাড়িতে ভিড় করছেন অনেকে। তবে বলাই বাহুল্য, কৃষকদের কাছে এ এক নতুন দিশা।
সুরজিৎ দে