এলাকাবাসী জানান নিখিল চন্দ্র দে তিনি একজন প্রধান শিক্ষক। তিনি জানান এই মিষ্টি আমাদের বেলাকোবার নাম উজ্জ্বল করেছে, ওটা বাংলা কাছে এক ডাকেই চেনে এই রসালো চমচম। এখান থেকে চমচম প্রতিনিয়ত জলপাইগুড়িতে রোজি যায়, তাদের ঐতিহ্য টা যদি ধরে রাখতে পারে তাহলেই ভালো হয়।এখানে বিশেষত বিভিন্ন ধরনে চমচম হয় ।আমার প্রিয় চমচম ২০টাকা দামের ওপরটা একটু শক্ত ভিতরটা তুল তুলে নরম সেটা আমার প্রিয় চমচম। এখানকার চমচমের বৈশিষ্ট্য পোড়াবাড়ির চমচমের। পোড়াবাড়ির চমচম মানচিত্র টপকে পরিচিত হয় বেলাকোবার চমচম নামে পরিচিত জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: তারা মায়ের আবির্ভাব দিবসে, তারাপীঠে মাকে পশ্চিম মুখে বসিয়ে পুজো করা হয়! জানুন কারণ
বর্তমানে মালিক রয়েছে সন্তোষ দত্ত বাবা ছিলেন কালিদাস দত্ত ওপার বাংলার মানুষ। দোকানের ভার বহন করেছি আমি। বাবার সঙ্গেথাকতে থাকতে তিনিও চমচমের তৈরি করা শিখেছেন। তেমনি তিনি জানান এই বছর দশমীর দিন উপচে পড়া ভিড়আমার দোকানে আশা করছি আমার এই গুণগতমান ধরে রাখবো । আমার এখানে তিন ধরনের চমচম পাওয়া যায় ১০ টাকা ২০ টাকা এবং স্পেশাল চমচম ৫০টাকা। প্রায় ৬০ বছর বয়স চলছে এই দোকানের। আমরা ওপার বাংলার মানুষ ছিলাম এপার বাংলায় এসে প্রথম মিষ্টির দোকান খুলেছিলাম আমরা, তাও আবার রসালো চমচম।
সুরজিৎ দে