এর পরে খবর দেওয়া হয় চা বাগানের আধিকারিক এবং বন দফতরকে। অবশেষে বিন্নাগুড়ি বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীরা দেহটিকে উদ্ধার করেন। জানা গেছে সেটি মহিলা একটি পূর্ণবয়স্ক চিতাবাঘ। তবে কী কারণে মৃত্যু হল তা কিন্তু এখনো জানা সম্ভব হয়নি। ময়নাতদন্তের পরেই জানা যাবে মৃত্যুর আসল কারণ। দেহটি উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বলে বন দফতর সূত্রে খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: ঝগড়া করলে ব্রেন খারাপ হয়ে যায়, ঝগড়া চললে সম্পর্ক রাখব না: মমতা
উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জঙ্গলে বিগত কিছু বছর ধরে চোরা চালানকারীর দাপট বেড়েছে সেই কারণে মৃত্যু হচ্ছে বন্যপ্রাণীর। বন দফতর বিভিন্নভাবে গ্রেফতার করছে সেই চোরা পাচারকারীদের। কিন্তু তাও ঠেকানো যাচ্ছে না বন্যপ্রাণ হত্যা। বেশ কিছু মাস আগে জলপাইগুড়ির বেলাকোবা রেঞ্জের অফিসার সঞ্জয় দত্তের অধীনে গ্রেফতার করেছিল চোরাকারী পাচারকারী দুজনকে গ্রেফতার করেছিল।
আরও পড়ুন: 'কোথায় সিএএ করবে?' জীবন দিয়ে মতুয়াদের রক্ষার অঙ্গীকার মমতার
এই বিষয়ে বন দফতর বিভিন্নভাবে অভিযান চালাচ্ছে চোরা পাচারকারীদের গ্রেফতারের জন্য। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান রাতে চলাফেরা করতে তাদের অসুবিধা সম্মুখীন হতে হয় যখন তখন বেরিয়ে আসে হাতি অথবা বাঘ। এদিন সকাল থেকেই বাগানের মধ্যে গন্ধ সেই গন্ধের কারণে সামনে এগিয়ে দেখে বিশাল আকৃতির এক চিতাবাঘের দেহ পড়ে রয়েছে।
সুরজিৎ দে