সেই সাপ দেখে ডাক্তার হতবাক হয়ে জানতে চান কি জন্য তারা এমন কাজ করেছেন। এমন কাজের জন্য হাসপাতালে বড়সড় দূর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারতো। উত্তরে গৃহবধূর ছোট ভাই বলে, "আমরা জানি না ডাক্তারবাবু কি সাপ কামড়েছে সেই কারণেই আপনার কাছে নিয়ে এসেছি। "
আরও পড়ুন - জাতীয় সড়কের পাশ দিয়ে হাঁটছিলেন! সাতসকালে মর্মান্তিক পরিণতি বৃদ্ধার
advertisement
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি চলে আসে, জলপাইগুড়ির স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গ্রিন জলপাইগুড়ি সদস্যরা তারা। সাপ ধরতে পটু। তারা এসে সেই সাপটিকে নিজেদের আওতায় নিয়ে আসে। সাপের কামড়ে আক্রান্ত মহিলার চিকিৎসা হচ্ছে মেডিকেল কলেজেই।আপাতত তিনি সুস্থ।
আরও পড়ুন - ভারতীয় ফুটবল দলকে নিয়ে আশাবাদী প্রাক্তন ব্রাজিলীয় ক্যাপ্টেন কাফু
স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্য অঙ্কুর দাস জানান, গ্রামগঞ্জে এখনও রয়েছে সচেতনতার অভাব। আর সেই কারণেই এরকম কাজ করে থাকে বিভিন্ন গ্রামগঞ্জের মানুষ। সাপকে চিহ্নিত করতেই এই কাজ করেন তারা। এই কারণে,অনেক সময় মৃত্যু হয় সাপের। এই বিষয় নিয়ে যদি সরকার একটু সচেতন বার্তা পৌঁছে দেয় গ্রামগঞ্জে তাহলে এইরকম ঘটনা ঘটবে না।
এই সাপের বিষয় পরিবেশ প্রেমিক তথা বিশ্বজিৎ দত্ত চৌধুরীর কাছে জিজ্ঞেস করলে জানা যায়, এইসব অতটা বিষধর নয়। এই সাপকে চলিত ভাষায় বলা হয় "পক্ষীরাজ সাপ", সাপের নাম "ঘোড়ানাগ" ।
Surajit Dey






