স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এলাকায় প্রথম আক্রান্ত চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ২১ তারিখ বের হয়। ধীরে ধীরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে যদিও তথ্য অনুযায়ী এপ্রিল পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৮।যার মধ্যে মাল ব্লকে ছিলেন ৮ জন। কিন্তু এক মাসের মধ্যে ছবিটির আমূল পরিবর্তন হয়। যার মূলে রয়েছে বাগরাকোট চা বাগানের কয়েকটি শ্রমিক মহল্লা। সেখানে নিয়মিত জল না মেলায় তারা জল জমিয়ে রাখতে বাধ্য হন। সেখানে ডেঙ্গু সংক্রামিত এর ভয়াবহ ছবি সমীক্ষায় উঠে এসেছে। এলাকায় জলের সমস্যা রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়িতে পরিবেশ রক্ষায় সপ্তাহ জুড়ে একাধিক কর্মসূচী
বেশ কিছু পানীয় জলের পাত্র এবং অনান্য জায়গা থেকে ডেঙ্গু মশার লার্ভা জন্মায়।জেলা প্রশাসন এলাকায় ৩হাজার মশারি বিতরণ করেছে ।মশারি বিলি করার পাশাপাশি, এলাকায় পালন করা হয়েছে ' ড্রাই ডে'। যার অর্থ সব পাত্র থেকে পুরোনো জল ফেলে দিয়ে নতুন করে জল রাখার কাজ। জেলায় সংক্রামিত ৩৪৬ জনের মধ্যে ২৯২ জন আক্রান্ত মাল ব্লকের। রাজগঞ্জের ১১ জন ও মেটেলি তে ৯ জন। অন্যদিকে, নাগরাকাটা ও ধূপগুড়ি ব্লকে ৭ জন এবং বানার হাট ও সদর ব্লকে চারজন করে আক্রান্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়িতে বর্ষার আগে চালু করা হল ফ্লাড কন্ট্রোল রুম
অন্যদিকে ময়নাগুড়ি ব্লক এবং জলপাইগুড়ি জেলার অধীনে থাকা শিলিগুড়ি পুর নিগম এলাকায় ৩ জন ও জলপাইগুড়ি পুরসভার এলাকায় এখনো পর্যন্ত এ বছরে দুজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়াও ক্রান্তি ব্লকের পাশাপাশি ধুপগুড়ি পৌরসভা ও ময়নাগুড়ি পৌরসভা এবং মালপুর সভা এলাকায় একজন করে সংক্রমিত হয়েছে বলে খবর মিলেছে। তাই জোর কদমে মশা দমনে অভিযান চালাচ্ছে প্রশাসন।
Geetashree Mukherjee






