স্থানীয় বাসিন্দা গুড্ডু ওরাও শুনেছেন সিকিমের ধ্বংসলীলার কথা এবং সেই থেকে নিজেও কিছুটা হলেও আতঙ্কিত, তবে তার ভরসা নিজের কর্ম আর দেবাদিদেব মহাদেবের ওপর। নিজেই জানালেন এক সময় অনেক গাছ কেটেছি, আজ তার জন্য অনুতপ্ত। সেই কারণেই দীর্ঘ সাড়ে সাত বছর ধরে তিলে তিলে এই পাহাড়ি টিলায় তৈরি করেছি বাগান, স্থাপিত হয়েছে মহাদেব সহ নাগরাজ।পর্যটকদের কাছে এখনও অপরিচিত রুট হলেও মেটেলি থানা থেকে মাত্র দশ মিনিটের পথ এই নাগরাজ মন্দিরে পৌঁছানোর।
advertisement
আরও পড়ুন- শুভশ্রীর কোলে তোয়ালে মোড়া একরত্তি, কে এই শিশুকন্যা? তবে কি স্বপ্নপূরণ হল নায়িকার?
আরও পড়ুন-ভানুরেখা জেমিনি গণেশন থেকে ‘এভারগ্রীন রেখা’, জন্মদিনে জেনে নিন বলি ডিভার ‘অজানা’ কাহিনি
তবে ইদানিং কালে বাড়ছে মানুষের আনাগোনা। সম্প্রতি এই নাগরাজ মন্দিরে এসে পুজো দিয়ে নিজের শুটিংয়ের কাজ সেরে গিয়েছে বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম নায়ক দেব। নাগরাজ মন্দিরে স্বেচ্ছা শ্রম দিতে আসে একদল দামাল ছেলে। তাদের একজন সুমিত ওরাও বলেন, চা বাগানের কাজ করে যখন সময় পাই চলে আসি মন্দিরে কাজ করতে, এই মন্দিরের ঠাকুর খুবই জাগ্রত, ডুয়ার্স ঘুরতে আসা ট্যুরিস্ট থেকে আমজনতা সবাইকে রক্ষা করেন ওই নাগরাজ।
সুরজিৎ দে