যদিও গাড়িতে টাকা থাকার কথা বেমালুম অস্বীকার করে গাড়িতে থাকা পাঁচ ব্যক্তি। এরপরেই পুলিশের নজর পরে গাড়ির অতিরিক্ত চাকার দিকে। যেটিকে বলা হয় স্টেপনি। দ্রুত গাড়িতে থাকা পাঁচ জনকে হেফাজতে নিয়ে অতিরিক্ত চাকা খুলতেই অবাক হয়ে যায় সবাই।
আরও পড়ুন: দাবাং স্টাইলে পুরুলিয়া ফিরলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
নজরে আসে কালো প্লাস্টিক ক্যারী ব্যাগে ছোটো ছোটো প্যাকেট করে টায়ারের ভেতরে রাখা টাকার বান্ডিল।পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে সোমবার জেলা আদালতে তোলার আগে উদ্ধার হওয়া টাকা সমেতপুলিশ সুপারের অফিসে আনা হয় অভিযুক্তদের ।এই ঘটনা প্রসঙ্গে জেলার পুলিশ সুপার বিশ্বজিৎ মাহাতো জানিয়েছেন, ধৃতদের মধ্যে একজনের নাম মোহাম্মদ তৌফিক এরা সবাই বিহার রাজ্যের পূর্ণিয়ার বাসিন্দা। ধৃতদের প্রাথমিক বয়ান অনুযায়ী এই টাকা ব্যবসার কাজের জন্য আসাম নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
ধৃতদের আজই আদালতে পেশ করে তদন্তের স্বার্থে পুলিশ হেফাজতে নেবার আবেদন করা হবে। টাকার পরিমাণ রয়েছে ৯৩ লক্ষ্য ৮৩ হাজার টাকা, সমস্ত টাকা ৫০০ টাকা নোট এবং ২০০ টাকা নোট এবং দু হাজার টাকার নোট রয়েছে। পুরো বিষয় আমরা তদন্ত করছি এবং ১৪ দিনের রিমান্ডের জন্য আবেদন রাখা হচ্ছে।
---সুরজিৎ দে