এর ফলে একদিকে যেমন এই কাজের সঙ্গে যুক্তরা উৎসাহিত হন, পাশাপাশি নিজেদের তৈরী সামগ্রী বিক্রি করে আর্থিক ভাবেও উপকৃত হন।এছাড়াও এই অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদ এবং শিল্প কেন্দ্রের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। জেলা পরিষদ হস্তশিল্পের কর্মধক্ষ্য গীতা বৈদ্য বলেন, এতে আরো হস্তশিল্পের শিল্পীরা আগ্রহ পাবে। তার সাথে সাথে তাদের অর্থ উপার্জনেও হবে কারণ বিগত কিছু বছর ধরে তাদের মেলা এবং বিক্রয় কমে গিয়েছে। সরকার এসব উদ্যোগ নেওয়ায় আমরা ধন্যবাদ জানাই।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সকলের জন্য এক আইন, জাতীয় লিগ্যাল সার্ভিস ডে-তে সচেতনতা শিবির
এ প্রসঙ্গে হস্তশিল্পের ভারপ্রাপ্ত বলেন, ডিস্ট্রিক্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্টের আওতায় যে হস্ত শিল্পীরা রয়েছেন তাদের হাতের কাজ, মূলত পাট, বেত, পাথর, ফেব্রিক ইত্যাদি দ্বারা বানানো নানান হস্তশিল্পের সামগ্রীর প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শন ছিলো। মোট ২০০ জন এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে। আগ্রহী মানুষ এখান থেকে জিনিস কিনতেও পারবেন। এর মধ্য দিয়ে হস্তশিল্পীদের প্রসার ও প্রচার দুইই হবে বলেই তিনি মনে করেন।
Surajit Dey