অন্যদিকে, ট্রেনের যাত্রী প্রসেনজিৎ দাস বলেন, যে বিগত মালদার পর থেকে ট্রেনে এসি কামড়ায় জলের সমস্যা না থাকায় সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে তাদের শুধু তাই নয় প্রায় দু'ঘণ্টার উপরে ট্রেনে যান্ত্রিক ত্রুটির সমস্যার সঠিক না হয় কর্মস্থলে যাওয়ায় আরো সমস্যা হবে।
আরও পড়ুনঃ সামান্য ঘাস বিক্রি করেই লাখপতি হচ্ছেন চাষিরা, কীভাবে চলছে ব্যবসা? জানুন
advertisement
জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর এ প্রসঙ্গে জানান, সকালে ট্রেনটি স্টেশনে ঢোকার পরেই নজরে আসে ইঞ্জিন থেকে কামরার সংযোগকারী কাফলারে সমস্যা, সেই থেকেই ট্রেনটিকে আটকে রাখা হয়েছেন রেলের সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মীরা কাজ সুরু করেছে দ্রুত কাজ চলছে। পাশাপাশি, যাত্রীদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সেই বিষয়টি ও দেখা হচ্ছে, যেহেতু এটি মেইন লাইন সেই জন্যে এই মুহূর্তে অন্যান্য ট্রেনের যাত্রা পথ চালু রাখার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
সুরজিৎ দে