তিনি আরো বলেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে যা দেখলাম, বাড়িতে ছোট ছোট পাত্রে জল জমা থাকছে। বাইরে টবে জল জমা থাকছে। এইসব জলে মশার লার্ভাছড়াতে পারে। এজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য কর্মীরা ভালো কাজ করছে। তাদের বলা হয়েছে প্রতিদিন টেস্ট করতে। সেরকম না হলে বাড়িতে রেখেই চিকিৎসা করা যাবে। সেরকম মনে হলে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। এজাতীয় প্রকোপ মাঝেমধ্যে আসে আবার কমেও যায়। আশা করছি সপ্তাহ খানেকের মধ্যে ভালো জায়গায় পৌঁছাতে পারা যাবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ Nadia: কোটি টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত নিকাশি নালা ভেঙে উল্টে গেল লরি
আরও পড়ুনঃ Paschim Bardhaman: এবার পুরবোর্ড গঠন নিয়ে হাইকোর্টে মামলা
এদিকে, পানীয় জল এবং দৈনন্দিন কাজের জন্য জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের ভরসা পাহাড়ি ঝর্নার পাইপ বাহিত জল কিম্বা পাম্পের সাহায্যে ভূগর্ভস্থ জল। এজন্য স্থানীয় বাসিন্দারা ট্যাংকে, ড্রামে, বালতিতে জল জমা করে রাখে দৈনন্দিন কাজের জন্য। প্রকোপ বাড়তেই স্বাস্থ্য কর্মীরা জমা জল ফেলে দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। সবাইকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।
Geetashree Mukherjee